০৫:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪

কুলিয়ারচরে ফুফার লাশ দেখতে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় না ফেরার দেশে প্রবাসীর স্ত্রী

ফুফার মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে সিএনজিযোগে ফুফাকে শেষ দেখা দেখতে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নিজেই না ফেরার দেশে চলে গেলেন এক প্রবাসীর স্ত্রী শারমিন আক্তার ওরুফে শরিফা (২৮) । ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার (২৬ জুলাই) সকাল পৌনে ৮ টার দিকে কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর পৌরসভা মোড়ে।

নিহত শারমিন আক্তার ওরফে শরিফা কুলিয়ারচর উপজেলার সালুয়া ইউনিয়নের উত্তর সালুয়া গ্রামের প্রবাসী মো. রফিকুল ইসলামের স্ত্রী। জানা যায়, সোমবার (২৬ জুলাই) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ফুফার মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে উপজেলার দ্বাড়িয়াকান্দি বাসস্ট্যান্ড হতে সি.এন.জিযোগে কুলিয়ারচর বাজারের যাওয়ার পথে সকাল পৌনে ৮টার দিকে কুলিয়ারচর পৌরসভা মোড়ে পৌঁছামাত্র আলহাজ্ব জিল্লুর রহমান সেতু থেকে আসা একটি বালু বোঝাই রোড পারমিট বিহীন ট্রাক (ইছার মাথা) যাত্রীবাহী সিএনজিটিকে সরাসরি আঘাত করলে সিএসজিতে থাকা শারমিন আক্তার (২৮) ও তার কোলের ৫ বছরের শিশু খাদিজা আক্তার এবং ননদ নুরুন্নাহার (৩৫) সহ সিএনজি চালক অন্তত (১৫) আহত হয়।

এসময় স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ভাগলপুর জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে নিলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে শারমিন আক্তারের মৃত্যু হয়। বাকিরা প্রথমিক চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরে আসে। মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে কুলিয়ারচর থানার ওসি (তদন্ত) মো. মিজানুর রহমান বলেন, এই বিষয়ে নিহতের পরিবারে আবদারের ভিত্তিতে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

ট্যাগ :

কুলিয়ারচরে ফুফার লাশ দেখতে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় না ফেরার দেশে প্রবাসীর স্ত্রী

প্রকাশিত : ০৮:২৭:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ জুলাই ২০২১

ফুফার মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে সিএনজিযোগে ফুফাকে শেষ দেখা দেখতে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নিজেই না ফেরার দেশে চলে গেলেন এক প্রবাসীর স্ত্রী শারমিন আক্তার ওরুফে শরিফা (২৮) । ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার (২৬ জুলাই) সকাল পৌনে ৮ টার দিকে কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর পৌরসভা মোড়ে।

নিহত শারমিন আক্তার ওরফে শরিফা কুলিয়ারচর উপজেলার সালুয়া ইউনিয়নের উত্তর সালুয়া গ্রামের প্রবাসী মো. রফিকুল ইসলামের স্ত্রী। জানা যায়, সোমবার (২৬ জুলাই) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ফুফার মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে উপজেলার দ্বাড়িয়াকান্দি বাসস্ট্যান্ড হতে সি.এন.জিযোগে কুলিয়ারচর বাজারের যাওয়ার পথে সকাল পৌনে ৮টার দিকে কুলিয়ারচর পৌরসভা মোড়ে পৌঁছামাত্র আলহাজ্ব জিল্লুর রহমান সেতু থেকে আসা একটি বালু বোঝাই রোড পারমিট বিহীন ট্রাক (ইছার মাথা) যাত্রীবাহী সিএনজিটিকে সরাসরি আঘাত করলে সিএসজিতে থাকা শারমিন আক্তার (২৮) ও তার কোলের ৫ বছরের শিশু খাদিজা আক্তার এবং ননদ নুরুন্নাহার (৩৫) সহ সিএনজি চালক অন্তত (১৫) আহত হয়।

এসময় স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ভাগলপুর জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে নিলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে শারমিন আক্তারের মৃত্যু হয়। বাকিরা প্রথমিক চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরে আসে। মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে কুলিয়ারচর থানার ওসি (তদন্ত) মো. মিজানুর রহমান বলেন, এই বিষয়ে নিহতের পরিবারে আবদারের ভিত্তিতে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।