০২:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

কুয়েতে তেল শোধনাগারে অগ্নিকাণ্ড

কুয়েতের বৃহত্তম তেল শোধনাগারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। আগুনের ধোঁয়ায় শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে তারা অসুস্থ হয়ে পড়েন। খবর আল জাজিরার।

কুয়েত ন্যাশনাল পেট্রোলিয়াম কোম্পানি (কেএনপিসি) জানিয়েছে, সৌদি আরবের সীমান্তের উত্তরে কুয়েতের পারস্য উপসাগরীয় উপকূলবর্তী মিনা আল-আহমাদি তেল শোধনাগারে সোমবার অগ্নিকাণ্ডের পর এর বৈদ্যুতিক সরবরাহ অথবা তেল রপ্তানিতে কোনো প্রভাবিত পড়েনি।

ওই তেল শোধনাগারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ইতোমধ্যেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছে তারা। কেএনপিসি জানিয়েছে, দুর্ঘটনায় আহতদের ঘটনাস্থলেই প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। বেশ কয়েকজনকে এরপর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাদের অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে বলে জানানো হয়।

কেএনপিসি এক টুইট বার্তায় জানিয়েছে, অগ্নিকাণ্ডের কারণে তেল শোধনাগারের কার্যক্রম এবং রপ্তানি ক্ষেত্রে কোনো ধরনের প্রভাব পড়েনি।

৪১ লাখ জনসংখ্যার দেশ কুয়েত বিশ্বের ষষ্ঠ বৃহত্তম তেল মজুদকারী দেশ। ১০ দশমিক ৫ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে মিনা আল আহমাদি শোধনাগারের অবস্থান। ১৯৪৯ সালে এই শোধনাগারের কার্যক্রম শুরু হয়।

এর আগে ২০০০ সালের জুনে গ্যাস লিক হয়ে মিনা আল আহমাদি শোধনাগারে ভয়াবহ ক্ষয়ক্ষতির ঘটনা ঘটে। সে সময় কমপক্ষে চারজন নিহত এবং আরও ডজনখানেক মানুষ আহত হয়। ২০০৮ সালেও সেখানে একই ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে। তবে সে সময় খুব দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এ আর

ট্যাগ :

কুয়েতে তেল শোধনাগারে অগ্নিকাণ্ড

প্রকাশিত : ০৫:১৩:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ অক্টোবর ২০২১

কুয়েতের বৃহত্তম তেল শোধনাগারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। আগুনের ধোঁয়ায় শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে তারা অসুস্থ হয়ে পড়েন। খবর আল জাজিরার।

কুয়েত ন্যাশনাল পেট্রোলিয়াম কোম্পানি (কেএনপিসি) জানিয়েছে, সৌদি আরবের সীমান্তের উত্তরে কুয়েতের পারস্য উপসাগরীয় উপকূলবর্তী মিনা আল-আহমাদি তেল শোধনাগারে সোমবার অগ্নিকাণ্ডের পর এর বৈদ্যুতিক সরবরাহ অথবা তেল রপ্তানিতে কোনো প্রভাবিত পড়েনি।

ওই তেল শোধনাগারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ইতোমধ্যেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছে তারা। কেএনপিসি জানিয়েছে, দুর্ঘটনায় আহতদের ঘটনাস্থলেই প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। বেশ কয়েকজনকে এরপর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাদের অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে বলে জানানো হয়।

কেএনপিসি এক টুইট বার্তায় জানিয়েছে, অগ্নিকাণ্ডের কারণে তেল শোধনাগারের কার্যক্রম এবং রপ্তানি ক্ষেত্রে কোনো ধরনের প্রভাব পড়েনি।

৪১ লাখ জনসংখ্যার দেশ কুয়েত বিশ্বের ষষ্ঠ বৃহত্তম তেল মজুদকারী দেশ। ১০ দশমিক ৫ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে মিনা আল আহমাদি শোধনাগারের অবস্থান। ১৯৪৯ সালে এই শোধনাগারের কার্যক্রম শুরু হয়।

এর আগে ২০০০ সালের জুনে গ্যাস লিক হয়ে মিনা আল আহমাদি শোধনাগারে ভয়াবহ ক্ষয়ক্ষতির ঘটনা ঘটে। সে সময় কমপক্ষে চারজন নিহত এবং আরও ডজনখানেক মানুষ আহত হয়। ২০০৮ সালেও সেখানে একই ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে। তবে সে সময় খুব দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এ আর