০৭:৪৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪

লন্ডনে বসে রিমোট কন্ট্রোলে দল চালিয়ে ক্ষমতায় আসা যাবে না: কৃষিমন্ত্রী

কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, খাদ্য নিরাপত্তাকে টেকসই ও আরও মজবুত করতে হলে চরাঞ্চল, উপকূলীয় লবণাক্ত এলাকা, পাহাড়ি প্রতিকূল এলাকার জমিকে চাষের আওতায় আনতে হবে। কোন জমি অনাবাদি রাখা যাবে না। পতিত জমি চাষের আওতায় আনতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার নিরলসভাবে কাজ করছে। পতিত জমিতে যারা চাষ করবে তাদেরকে সকল ধরনের সহযোগিতা প্রদান করা হবে।

আজ রবিবার সকালে নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার চর জব্বারে ও বিএডিসি খামারে সয়াবিন, ভুট্টা ও সূর্যমুখীর মাঠ পরিদর্শন এবং কৃষকদের সাথে মতবিনিময়কালে কৃষিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

বিএডিসি‘র চুক্তিবদ্ধ চাষীদের সয়াবিন বীজ ফসলের মাঠ পরিদর্শনকালে মন্ত্রী চরাঞ্চলে অবস্থিত অনাবাদি পতিত জমিতে তেল জাতীয় ফসল সয়াবিন, সুর্যমুখী ও সরিষার আবাদ বাড়ানোর জন্য পরামর্শ প্রদান করেন। তিনি বলেন, তেল জাতীয় ফসল আবাদে উৎপাদন খরচ কম এবং লাভ বেশি। এ বিষয়ে কৃষিবান্ধব শেখ হাসিনার সরকারের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় বীজ, সার, প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ প্রদানসহ সকল প্রকার সহযোগিতা দেয়া হবে।

কৃষির উৎপাদন প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, আমরা জাতির কাছে প্রতিশ্রুতি দিয়ে ছিলাম। আমরা বাংলাদেশকে খাদ্যে স্বয়কসম্পূর্ণ করব। দারিদ্রতা কমিয়ে নিয়ে আসব। আজকে বাংলাদেশ দানা জাতীয় খাদ্যে স্বয়কসম্পূর্ণ। শাক সবজি, ডালের উৎপাদন বৃদ্ধি করেছি। কিন্তু তেলের উৎপাদন তেমন বৃদ্ধি করতে পারি নি। তবে আমাদের কাছে প্রযুক্তি এসেছে।

চাষিদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, নোয়াখালীর অনাবাদী পতিত জমি গুলোকে আবাদের আওতায় আনতে আউশ ধানের উচ্চফলনশীল জাত উদ্ভাবন করেছে আমাদের বিজ্ঞানীরা । আপনারা স্বল্প জীবনকাল সম্পন্ন অধিক ফলনশীল এ জাতগুলো রবি ফসল কর্তনের পরপরই আবাদ করবেন। চাষাবাদের প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি ও সহযোগিতা দিতে বিএডিসি বীজ, সার ও সেচ ব্যবস্থার উন্নয়নে কাজ করছে। জাতগুলো কৃষকের কাছে সম্প্রসারণের জন্য কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর প্রতিটি ইউনিয়ন পর্যায়ে কাজ করছে।

মন্ত্রী বলেন, লবণাক্ততা উপকুলীয় এলাকার একটি অন্যতম সমস্য। লবনাক্ত জমিতে চাষোপযোগী জাত উদ্ভাবিত হয়েছে। লবণাক্ত এলাকায় লাউ, সীম, তরমুজ, সুর্যমুখী, মিষ্টি আলু ও সয়াবিন ফসলের ফলন ভাল হয়। এ ফসলগুলোর ক্রপিং প্যাটার্নে অন্তর্ভুক্ত করে চর এলাকার প্রত্যেকটি জমি আবাদের আওতায় আনতে হবে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার কৃষি যান্ত্রিকীকরণ, আধুনিকীকরণ ও বাণিজ্যিকীকরণ এর উপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেছে।

পরে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ‘খালেদা জিয়ার অবর্তমানে যিনি বিএনপি চালাবেন সেই তারেক রহমান লন্ডনে বসে ভোগবিলাস করছেন, রিমোট কন্ট্রোলে দল চালাচ্ছেন। আর সেই রিমোট কন্ট্রোলে দল চালিয়ে, হুমকি দিয়ে আওয়াজ তুলে তারা ক্ষমতায় আসতে পারবে না। ক্ষমতায় আসতে হলে মানুষের কাছে যেতে হবে। মানুষের দুঃখ কষ্টের সঙ্গী হতে হবে।’

মন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ কখনো পর্দার অন্তরালে ষড়যন্ত্র করে নীলকুঠি, লালকুঠিতে বসে সেনাবাহিনীর মাধ্যমে ক্ষমতায় আসে নি। আমাদের ভিত্তি জনগণ, আমরা জনগণকে নিয়ে এগোচ্ছি, জনগণ যদি আমাদের প্রত্যাখ্যান করে আমরা চলে যাব; এটা নিয়ে আমাদের কোনো দুঃখ নেই।’

ভারত গম রপ্তানি বন্ধ করে দেয়ায় ও বোরোতে ধানের কিছু ক্ষয়ক্ষতি হওয়ায় চালের দাম বাড়বে কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, এবছর বোরোতে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৯০ হাজার হেক্টর বেশি জমিতে ধান চাষ হয়েছে। হাওরে ও সারাদেশে বৈরি আবহাওয়ায় যা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তা সামান্য। বোরোতে আশানুরূপ ফলন পাবো। ফলে, চালের দামে প্রভাব পড়বে বলে মনে হয় না।

তিনি বলেন, একদিকে ইউক্রেন- রাশিয়া যুদ্ধ অন্যদিকে ভারত গম রপ্তানি বন্ধ করে দেয়ায় মিলাররা বেশি বেশি করে ধান কিনছে। সেজন্য, ভরা মৌসুমেও চালের দাম কমছে না।

এসময় উপস্থিত ছিলেন কৃষিসচিব মো. সায়েদুল ইসলাম, বিএডিসির সদস্য পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান, পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক শাহজাহান কবীর, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বেনজীর আলম, সুগারক্রপ রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক আমজাদ হোসেন, নোয়াখালী জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান, নোয়াখালী পুলিশ সুপার মো. শহিদুল ইসলাম,জেলা আওয়ামীলীগের আহবায়ক ও সুবর্ণচর উপজেলা চেয়ারম্যান খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম,যুগ্ম আহবায়ক শহিদুল্লা খান সোহেল ও সিহাব উদ্দিন শাহিন,সুবর্ণচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা চৈতী সর্ববিদ্যা ও বিএডিসির সুবর্ণচর প্রকল্পের পরিচালক আজিম উদ্দিন,কৃষি সম্প্রসারণু অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ,সুবর্ণচর উপজেলা আওয়ামীলীগ,যুবলীগ,ছাত্রলীগ,কৃষকলীগ ও বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। প্রিণ্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ,সুধিজন এবং সহস্রাধিক কৃষক কৃষাণী।

এ ছাড়াও দুপুরে মন্ত্রী গ্লোব এগ্রো ফিসারিজ, সাগরিকা সমাজ উন্নয়ন সংস্থা ,বাংলাদেশ পরমানু গবেষণা ইন্সটিটিউট ও বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন( বিএডিসি) কৃষি মাঠ পরিদর্শন করেন। বিকেলে মন্ত্রী বিএডিসির আয়োজনে কৃষকদের মাঝে কৃষি উপকরণ সার ও বীজ এবং কৃষি যন্ত্র বিতরণ করেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এ আর

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

লন্ডনে বসে রিমোট কন্ট্রোলে দল চালিয়ে ক্ষমতায় আসা যাবে না: কৃষিমন্ত্রী

প্রকাশিত : ০৭:০৫:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ মে ২০২২

কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, খাদ্য নিরাপত্তাকে টেকসই ও আরও মজবুত করতে হলে চরাঞ্চল, উপকূলীয় লবণাক্ত এলাকা, পাহাড়ি প্রতিকূল এলাকার জমিকে চাষের আওতায় আনতে হবে। কোন জমি অনাবাদি রাখা যাবে না। পতিত জমি চাষের আওতায় আনতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার নিরলসভাবে কাজ করছে। পতিত জমিতে যারা চাষ করবে তাদেরকে সকল ধরনের সহযোগিতা প্রদান করা হবে।

আজ রবিবার সকালে নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার চর জব্বারে ও বিএডিসি খামারে সয়াবিন, ভুট্টা ও সূর্যমুখীর মাঠ পরিদর্শন এবং কৃষকদের সাথে মতবিনিময়কালে কৃষিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

বিএডিসি‘র চুক্তিবদ্ধ চাষীদের সয়াবিন বীজ ফসলের মাঠ পরিদর্শনকালে মন্ত্রী চরাঞ্চলে অবস্থিত অনাবাদি পতিত জমিতে তেল জাতীয় ফসল সয়াবিন, সুর্যমুখী ও সরিষার আবাদ বাড়ানোর জন্য পরামর্শ প্রদান করেন। তিনি বলেন, তেল জাতীয় ফসল আবাদে উৎপাদন খরচ কম এবং লাভ বেশি। এ বিষয়ে কৃষিবান্ধব শেখ হাসিনার সরকারের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় বীজ, সার, প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ প্রদানসহ সকল প্রকার সহযোগিতা দেয়া হবে।

কৃষির উৎপাদন প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, আমরা জাতির কাছে প্রতিশ্রুতি দিয়ে ছিলাম। আমরা বাংলাদেশকে খাদ্যে স্বয়কসম্পূর্ণ করব। দারিদ্রতা কমিয়ে নিয়ে আসব। আজকে বাংলাদেশ দানা জাতীয় খাদ্যে স্বয়কসম্পূর্ণ। শাক সবজি, ডালের উৎপাদন বৃদ্ধি করেছি। কিন্তু তেলের উৎপাদন তেমন বৃদ্ধি করতে পারি নি। তবে আমাদের কাছে প্রযুক্তি এসেছে।

চাষিদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, নোয়াখালীর অনাবাদী পতিত জমি গুলোকে আবাদের আওতায় আনতে আউশ ধানের উচ্চফলনশীল জাত উদ্ভাবন করেছে আমাদের বিজ্ঞানীরা । আপনারা স্বল্প জীবনকাল সম্পন্ন অধিক ফলনশীল এ জাতগুলো রবি ফসল কর্তনের পরপরই আবাদ করবেন। চাষাবাদের প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি ও সহযোগিতা দিতে বিএডিসি বীজ, সার ও সেচ ব্যবস্থার উন্নয়নে কাজ করছে। জাতগুলো কৃষকের কাছে সম্প্রসারণের জন্য কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর প্রতিটি ইউনিয়ন পর্যায়ে কাজ করছে।

মন্ত্রী বলেন, লবণাক্ততা উপকুলীয় এলাকার একটি অন্যতম সমস্য। লবনাক্ত জমিতে চাষোপযোগী জাত উদ্ভাবিত হয়েছে। লবণাক্ত এলাকায় লাউ, সীম, তরমুজ, সুর্যমুখী, মিষ্টি আলু ও সয়াবিন ফসলের ফলন ভাল হয়। এ ফসলগুলোর ক্রপিং প্যাটার্নে অন্তর্ভুক্ত করে চর এলাকার প্রত্যেকটি জমি আবাদের আওতায় আনতে হবে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার কৃষি যান্ত্রিকীকরণ, আধুনিকীকরণ ও বাণিজ্যিকীকরণ এর উপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেছে।

পরে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ‘খালেদা জিয়ার অবর্তমানে যিনি বিএনপি চালাবেন সেই তারেক রহমান লন্ডনে বসে ভোগবিলাস করছেন, রিমোট কন্ট্রোলে দল চালাচ্ছেন। আর সেই রিমোট কন্ট্রোলে দল চালিয়ে, হুমকি দিয়ে আওয়াজ তুলে তারা ক্ষমতায় আসতে পারবে না। ক্ষমতায় আসতে হলে মানুষের কাছে যেতে হবে। মানুষের দুঃখ কষ্টের সঙ্গী হতে হবে।’

মন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ কখনো পর্দার অন্তরালে ষড়যন্ত্র করে নীলকুঠি, লালকুঠিতে বসে সেনাবাহিনীর মাধ্যমে ক্ষমতায় আসে নি। আমাদের ভিত্তি জনগণ, আমরা জনগণকে নিয়ে এগোচ্ছি, জনগণ যদি আমাদের প্রত্যাখ্যান করে আমরা চলে যাব; এটা নিয়ে আমাদের কোনো দুঃখ নেই।’

ভারত গম রপ্তানি বন্ধ করে দেয়ায় ও বোরোতে ধানের কিছু ক্ষয়ক্ষতি হওয়ায় চালের দাম বাড়বে কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, এবছর বোরোতে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৯০ হাজার হেক্টর বেশি জমিতে ধান চাষ হয়েছে। হাওরে ও সারাদেশে বৈরি আবহাওয়ায় যা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তা সামান্য। বোরোতে আশানুরূপ ফলন পাবো। ফলে, চালের দামে প্রভাব পড়বে বলে মনে হয় না।

তিনি বলেন, একদিকে ইউক্রেন- রাশিয়া যুদ্ধ অন্যদিকে ভারত গম রপ্তানি বন্ধ করে দেয়ায় মিলাররা বেশি বেশি করে ধান কিনছে। সেজন্য, ভরা মৌসুমেও চালের দাম কমছে না।

এসময় উপস্থিত ছিলেন কৃষিসচিব মো. সায়েদুল ইসলাম, বিএডিসির সদস্য পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান, পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক শাহজাহান কবীর, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বেনজীর আলম, সুগারক্রপ রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক আমজাদ হোসেন, নোয়াখালী জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান, নোয়াখালী পুলিশ সুপার মো. শহিদুল ইসলাম,জেলা আওয়ামীলীগের আহবায়ক ও সুবর্ণচর উপজেলা চেয়ারম্যান খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম,যুগ্ম আহবায়ক শহিদুল্লা খান সোহেল ও সিহাব উদ্দিন শাহিন,সুবর্ণচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা চৈতী সর্ববিদ্যা ও বিএডিসির সুবর্ণচর প্রকল্পের পরিচালক আজিম উদ্দিন,কৃষি সম্প্রসারণু অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ,সুবর্ণচর উপজেলা আওয়ামীলীগ,যুবলীগ,ছাত্রলীগ,কৃষকলীগ ও বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। প্রিণ্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ,সুধিজন এবং সহস্রাধিক কৃষক কৃষাণী।

এ ছাড়াও দুপুরে মন্ত্রী গ্লোব এগ্রো ফিসারিজ, সাগরিকা সমাজ উন্নয়ন সংস্থা ,বাংলাদেশ পরমানু গবেষণা ইন্সটিটিউট ও বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন( বিএডিসি) কৃষি মাঠ পরিদর্শন করেন। বিকেলে মন্ত্রী বিএডিসির আয়োজনে কৃষকদের মাঝে কৃষি উপকরণ সার ও বীজ এবং কৃষি যন্ত্র বিতরণ করেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এ আর