০৫:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

জমকালো আয়োজনে উদযাপিত হলো কমিউনিটি পুলিশিং ডে’

শনিবার ২৯ অক্টোবর ২০২২’কমিউনিটি পুলিশিংয়ের মূলমন্ত্র,শান্তি-শৃঙ্খলা সর্বত্র’ প্রতিপাদ্যে আজ দেশব্যাপী পালিত হচ্ছে কমিউনিটি পুলিশিং ডে-২০২২। দিবসের বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যে রয়েছ, র‍্যালি,আলোচনা সভা,পুরস্কারবিতরণ ইত্যাদি।

কমিউনিটি পুলিশিং ডে-২০২২ এর কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ সকালে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সথেকে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালির আয়োজন করা হয়। র‌্যালিটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে রাজারবাগ পুলিশ লাইনে এসে শেষ হয়।পরে রাজারবাগে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

ডিএমপি কমিশনার মোহাঃ শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান এমপি। বিশেষ অতিথি ছিলেন ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।মুখ্য আলোচকহিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। বক্তব্য রাখেনঅতিরিক্ত আইজিপি (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মোঃ আতিকুল ইসলাম, ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার এ কে এম হাফিজআক্তার এবং মিরপুর মডেল থানার কমিউনিটি পুলিশিং কমিটির সভাপতি দেওয়ান আব্দুল মান্নান।

অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত আইজিপিগণ, ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাগণ এবং রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার কমিউনিটি পুলিশের সদস্যগণউপস্থিত ছিলেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, কমিউনিটি পুলিশিংয়ের কাজ হলো সমাজে অপরাধ সংগঠিত হওয়ার আগেইঅপরাধীকে চিহ্নিত করা, অপরাধীদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা। আমরা এক্ষেত্রে শতভাগ সফল হয়েছি।

তিনি বলেন, কমিউনিটি পুলিশিং কার্যক্রমের ফলে সমাজে বাল্য বিবাহ, ইভটিজিং অনেক কমেছে। এখনো কিছু চ্যালেঞ্জরয়েছে। মাদক নিয়ন্ত্রণে আমাদের আরও কাজ করতে হবে।

মন্ত্রী বলেন,জঙ্গি ও সন্ত্রাস দমনে আমরা যখন কঠিন সমস্যার মুখে পড়েছিলাম, তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সর্বস্তরেরজনগণকে ঘুরে দাঁড়ানোর আহবান জানিয়েছিলেন। তখন সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ যার যার জায়গা থেকে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধেদাঁড়িয়েছে। সে সময় আমরা অভূতপূর্ব সফলতা দেখেছিলাম। জনগণ যখন পাশে থাকে কোন কিছুই আর অসাধ্য থাকে না।

তিনি বলেন, কমিউনিটি পুলিশিংয়ের মাধ্যমে সমাজকে আরো কীভাবে সুন্দর করা যায়, পরিচ্ছন্ন করা যায়, সে লক্ষ্যে আমরাকাজ করছি। মন্ত্রী আরও বলেন, এক সময় গ্রামে বিচার ব্যবস্থা ছিল, কমিউনিটি পুলিশিংয়ের লক্ষ্যও একই রকম। আমরা নিজেরা যদিনিজের সমস্যা সমাধান করতে পারি সমাজ অপরাধ অনেকটা কমে যাবে। আর পুলিশতো সবসময়ই রয়েছে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বিপিএম (বার), পিপিএমবলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন প্রথম ক্ষমতা গ্রহণ করেন তখন আপনারা দেখেছেন পাহাড়ি এলাকায় কি অবস্থাছিল। সেখানে সন্ত্রাসী কার্যক্রম চলত।মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশে যেভাবে সন্ত্রাসী কার্যক্রম দমন করা হয়েছে, তাবিশ্বব্যাপী আজ প্রশংসিত। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, কমিউনিটি পুলিশের সদস্যদের সমন্বয়ে আমরা জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসসফলভাবে দমন করতে সক্ষম হয়েছি।

আইজিপি বলেন, দেশে কমিউনিটি পুলিশিংয়ের মাধ্যমে ‘পুলিশই জনতা, জনতাই পুলিশ’ মূলমন্ত্রে আমরা একসঙ্গে কাজ করেযাচ্ছি। এখন প্রতিমাসে সারাদেশে প্রতি থানায় ‘ওপেন হাউস ডে’ পালন করা হয়।

আইজিপি বলেন, বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আপনারা স্বাধীন দেশের পুলিশ, আপনারা জনগণের পুলিশ, আপনাদের দায়িত্বজনগণকে সেবা করা।’ বঙ্গবন্ধুর নির্দেশনা অনুযায়ী কমিউনিটি পুলিশিং ও বিট পুলিশিংসহ বিভিন্ন কার্যক্রমের মধ্য দিয়েবাংলাদেশ পুলিশ এখন জনগণের কাছাকাছি চলে গেছে। এতে করে সমাজে অপরাধ দমন সহজ হয়েছে।

পুলিশ প্রধান বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশ পুলিশের সকল জেলা, রেলওয়ে, হাইওয়ে, ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ ও মেট্রোপলিটন ইউনিটেকমিউনিটি পুলিশিংয়ের চলমান কার্যক্রম বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দেশব্যাপী ৫৪ হাজার ৭১৮টি কমিটিতে ৯ লাখ ৪৭ হাজার ৭০১জন কমিউনিটি পুলিশিং সদস্য কাজ করছেন।

মুখ্য আলোচক বলেন, কমিউনিটি পুলিশিংয়ের মূল কাজ সম্পর্ক স্থাপন, পার্টনারশিপ। পুলিশ সমাজের মানুষকে সাথে নিয়েসততার সাথে, স্বচ্ছতার সাথে দায়িত্ব পালন করলে সমাজে অপরাধ কমবে, শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় থাকবে। তিনি আরও বলেন, অপরাধ দমনে সাধারণ মানুষকেও এগিয়ে আসতে হবে। পুলিশ এবং জনতা মিলেই সমাজে অপরাধ দমন করতে হবে, তাহলেসমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় থাকবে।

সভাপতির বক্তব্যে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ইভটিজিং, যৌতুক, মাদক ইত্যাদি সামাজিক অপরাধের বিরুদ্ধে সমাজের সবাইমিলে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। সমাজের সবাইকে একসাথে বসে সামাজিক সমস্যা সমাধান করতে হবে।

অতিরিক্ত আইজিপি মোঃ আতিকুল ইসলাম বলেন, সমাজে অপরাধ দমনে কমিউনিটি পুলিশের সদস্যদেরকে কাজে লাগাতেহবে। পুলিশের পাশাপাশি কমিউনিটি পুলিশের সদস্যরা কাজ করলে সমাজে অপরাধ কমে আসবে।

অনুষ্ঠানে শ্রেষ্ঠ কমিউনিটি পুলিশিং ম্যানেজার ও সদস্যদের পুরস্কৃত করা হয়।উল্লেখ, প্রতি বছর অক্টোবর মাসের শেষ শনিবার ‘কমিউনিটি পুলিশিং ডে’ উদযাপিত হয়ে আসছেবলে জানান,মোঃ মনজুর রহমান পিপিএম (বার) এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) বাংলাদেশ পুলিশ পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স ঢাকা।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব

জনপ্রিয়

সীতাকুণ্ডে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৭

জমকালো আয়োজনে উদযাপিত হলো কমিউনিটি পুলিশিং ডে’

প্রকাশিত : ০৫:০৮:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২২

শনিবার ২৯ অক্টোবর ২০২২’কমিউনিটি পুলিশিংয়ের মূলমন্ত্র,শান্তি-শৃঙ্খলা সর্বত্র’ প্রতিপাদ্যে আজ দেশব্যাপী পালিত হচ্ছে কমিউনিটি পুলিশিং ডে-২০২২। দিবসের বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যে রয়েছ, র‍্যালি,আলোচনা সভা,পুরস্কারবিতরণ ইত্যাদি।

কমিউনিটি পুলিশিং ডে-২০২২ এর কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ সকালে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সথেকে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালির আয়োজন করা হয়। র‌্যালিটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে রাজারবাগ পুলিশ লাইনে এসে শেষ হয়।পরে রাজারবাগে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

ডিএমপি কমিশনার মোহাঃ শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান এমপি। বিশেষ অতিথি ছিলেন ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।মুখ্য আলোচকহিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। বক্তব্য রাখেনঅতিরিক্ত আইজিপি (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মোঃ আতিকুল ইসলাম, ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার এ কে এম হাফিজআক্তার এবং মিরপুর মডেল থানার কমিউনিটি পুলিশিং কমিটির সভাপতি দেওয়ান আব্দুল মান্নান।

অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত আইজিপিগণ, ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাগণ এবং রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার কমিউনিটি পুলিশের সদস্যগণউপস্থিত ছিলেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, কমিউনিটি পুলিশিংয়ের কাজ হলো সমাজে অপরাধ সংগঠিত হওয়ার আগেইঅপরাধীকে চিহ্নিত করা, অপরাধীদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা। আমরা এক্ষেত্রে শতভাগ সফল হয়েছি।

তিনি বলেন, কমিউনিটি পুলিশিং কার্যক্রমের ফলে সমাজে বাল্য বিবাহ, ইভটিজিং অনেক কমেছে। এখনো কিছু চ্যালেঞ্জরয়েছে। মাদক নিয়ন্ত্রণে আমাদের আরও কাজ করতে হবে।

মন্ত্রী বলেন,জঙ্গি ও সন্ত্রাস দমনে আমরা যখন কঠিন সমস্যার মুখে পড়েছিলাম, তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সর্বস্তরেরজনগণকে ঘুরে দাঁড়ানোর আহবান জানিয়েছিলেন। তখন সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ যার যার জায়গা থেকে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধেদাঁড়িয়েছে। সে সময় আমরা অভূতপূর্ব সফলতা দেখেছিলাম। জনগণ যখন পাশে থাকে কোন কিছুই আর অসাধ্য থাকে না।

তিনি বলেন, কমিউনিটি পুলিশিংয়ের মাধ্যমে সমাজকে আরো কীভাবে সুন্দর করা যায়, পরিচ্ছন্ন করা যায়, সে লক্ষ্যে আমরাকাজ করছি। মন্ত্রী আরও বলেন, এক সময় গ্রামে বিচার ব্যবস্থা ছিল, কমিউনিটি পুলিশিংয়ের লক্ষ্যও একই রকম। আমরা নিজেরা যদিনিজের সমস্যা সমাধান করতে পারি সমাজ অপরাধ অনেকটা কমে যাবে। আর পুলিশতো সবসময়ই রয়েছে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বিপিএম (বার), পিপিএমবলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন প্রথম ক্ষমতা গ্রহণ করেন তখন আপনারা দেখেছেন পাহাড়ি এলাকায় কি অবস্থাছিল। সেখানে সন্ত্রাসী কার্যক্রম চলত।মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশে যেভাবে সন্ত্রাসী কার্যক্রম দমন করা হয়েছে, তাবিশ্বব্যাপী আজ প্রশংসিত। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, কমিউনিটি পুলিশের সদস্যদের সমন্বয়ে আমরা জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসসফলভাবে দমন করতে সক্ষম হয়েছি।

আইজিপি বলেন, দেশে কমিউনিটি পুলিশিংয়ের মাধ্যমে ‘পুলিশই জনতা, জনতাই পুলিশ’ মূলমন্ত্রে আমরা একসঙ্গে কাজ করেযাচ্ছি। এখন প্রতিমাসে সারাদেশে প্রতি থানায় ‘ওপেন হাউস ডে’ পালন করা হয়।

আইজিপি বলেন, বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আপনারা স্বাধীন দেশের পুলিশ, আপনারা জনগণের পুলিশ, আপনাদের দায়িত্বজনগণকে সেবা করা।’ বঙ্গবন্ধুর নির্দেশনা অনুযায়ী কমিউনিটি পুলিশিং ও বিট পুলিশিংসহ বিভিন্ন কার্যক্রমের মধ্য দিয়েবাংলাদেশ পুলিশ এখন জনগণের কাছাকাছি চলে গেছে। এতে করে সমাজে অপরাধ দমন সহজ হয়েছে।

পুলিশ প্রধান বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশ পুলিশের সকল জেলা, রেলওয়ে, হাইওয়ে, ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ ও মেট্রোপলিটন ইউনিটেকমিউনিটি পুলিশিংয়ের চলমান কার্যক্রম বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দেশব্যাপী ৫৪ হাজার ৭১৮টি কমিটিতে ৯ লাখ ৪৭ হাজার ৭০১জন কমিউনিটি পুলিশিং সদস্য কাজ করছেন।

মুখ্য আলোচক বলেন, কমিউনিটি পুলিশিংয়ের মূল কাজ সম্পর্ক স্থাপন, পার্টনারশিপ। পুলিশ সমাজের মানুষকে সাথে নিয়েসততার সাথে, স্বচ্ছতার সাথে দায়িত্ব পালন করলে সমাজে অপরাধ কমবে, শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় থাকবে। তিনি আরও বলেন, অপরাধ দমনে সাধারণ মানুষকেও এগিয়ে আসতে হবে। পুলিশ এবং জনতা মিলেই সমাজে অপরাধ দমন করতে হবে, তাহলেসমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় থাকবে।

সভাপতির বক্তব্যে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ইভটিজিং, যৌতুক, মাদক ইত্যাদি সামাজিক অপরাধের বিরুদ্ধে সমাজের সবাইমিলে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। সমাজের সবাইকে একসাথে বসে সামাজিক সমস্যা সমাধান করতে হবে।

অতিরিক্ত আইজিপি মোঃ আতিকুল ইসলাম বলেন, সমাজে অপরাধ দমনে কমিউনিটি পুলিশের সদস্যদেরকে কাজে লাগাতেহবে। পুলিশের পাশাপাশি কমিউনিটি পুলিশের সদস্যরা কাজ করলে সমাজে অপরাধ কমে আসবে।

অনুষ্ঠানে শ্রেষ্ঠ কমিউনিটি পুলিশিং ম্যানেজার ও সদস্যদের পুরস্কৃত করা হয়।উল্লেখ, প্রতি বছর অক্টোবর মাসের শেষ শনিবার ‘কমিউনিটি পুলিশিং ডে’ উদযাপিত হয়ে আসছেবলে জানান,মোঃ মনজুর রহমান পিপিএম (বার) এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) বাংলাদেশ পুলিশ পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স ঢাকা।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব