০৫:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৮ জুলাই ২০২৪

শুরু হলো ডিএমপির ‘রোড সেফটি স্লোগান কনটেস্ট-২০২৪’

ছবি সংগৃহীত

ঢাকা মহানগরীর যানজট নিরসন ও ট্রাফিক সচেতনতা বাড়াতে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির (জাইকা) সহযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিএমপির ‘রোড সেফটি স্লোগান কনটেস্ট-২০২৪’ শুরু হয়েছে।

মঙ্গলবার (২১ মে) ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের পক্ষ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

ডিএমপি জানায়, ঢাকা মহানগরীর যানজট নিরসনে ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান ট্রাফিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রশংসনীয় উদ্যোগ নিচ্ছেন। এ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে গত ১৪ মে ডিএমপি কমিশনার আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়ামে উপস্থিত ৮০০ ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন অংশীজনদের সঙ্গে নিয়ে ট্রাফিক সেফটি অ্যাওয়ারনেস প্রোগ্রাম অ্যান্ড রোড সেফটি স্লোগান কনটেস্ট-২০২৪ এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। পরবর্তী সময়ে ঢাকা মহানগরীতে অবস্থিত সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্রাফিক সচেতনতা বৃদ্ধির এ কার্যক্রমে ও রোড ট্রাফিক সেফটি কনটেস্ট-২০২৪-এ যেন সব ছাত্র-ছাত্রী অংশগ্রহণ করতে পারেন সেজন্য ডিএমপি মিডিয়া, বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া ও জাইকা ব্যাপকভাবে প্রচারণা চালাচ্ছে।

আরও জানানো হয়, ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক-অ্যাডমিন অ্যান্ড রিসার্চ) ও ঢাকা রোড ট্রাফিক সেফটি প্রজেক্টের প্রজেক্ট ম্যানেজার মো. জাহাঙ্গীর আলম ঢাকা মহানগরীর যানজট নিরসনে ডিএমপির কমিশনারের এ উদ্যোগকে আরো বেগবান করতে প্রতিদিন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর ও রেজিস্ট্রারদের সঙ্গে সমন্বয় করছেন যেন ছাত্র-ছাত্রীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ট্রাফিক সচেতনতামূলক এ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারেন।

এরইমধ্যে জাইকা প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় এবং আইইউবি’র প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর, রেজিস্ট্রার ও প্রক্টর মহোদয়ের কাছে স্লোগান কনটেস্টের লিফলেট হস্তান্তর এবং বিজয়ী ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে ডিএমপি কমিশনারের পুরস্কার ও সার্টিফিকেট দেওয়ার বিষয়টি অবগত করেছেন। এছাড়াও ঢাকা মহানগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় সবার সহযোগিতা ও সচেতনতায় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। ঢাকা মহানগরবাসী ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের সচেতনতামূলক এই কার্যক্রমের ব্যাপক প্রশংসা করছেন।

 বিজনেস বাংলাদেশ/DS

অসম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে বঙ্গবন্ধু দেশ স্বাধীন করেছিলেন : মন্ত্রী মো.তাজুল ইসলাম

শুরু হলো ডিএমপির ‘রোড সেফটি স্লোগান কনটেস্ট-২০২৪’

প্রকাশিত : ০১:৩৭:১১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪

ঢাকা মহানগরীর যানজট নিরসন ও ট্রাফিক সচেতনতা বাড়াতে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির (জাইকা) সহযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিএমপির ‘রোড সেফটি স্লোগান কনটেস্ট-২০২৪’ শুরু হয়েছে।

মঙ্গলবার (২১ মে) ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের পক্ষ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

ডিএমপি জানায়, ঢাকা মহানগরীর যানজট নিরসনে ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান ট্রাফিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রশংসনীয় উদ্যোগ নিচ্ছেন। এ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে গত ১৪ মে ডিএমপি কমিশনার আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়ামে উপস্থিত ৮০০ ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন অংশীজনদের সঙ্গে নিয়ে ট্রাফিক সেফটি অ্যাওয়ারনেস প্রোগ্রাম অ্যান্ড রোড সেফটি স্লোগান কনটেস্ট-২০২৪ এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। পরবর্তী সময়ে ঢাকা মহানগরীতে অবস্থিত সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্রাফিক সচেতনতা বৃদ্ধির এ কার্যক্রমে ও রোড ট্রাফিক সেফটি কনটেস্ট-২০২৪-এ যেন সব ছাত্র-ছাত্রী অংশগ্রহণ করতে পারেন সেজন্য ডিএমপি মিডিয়া, বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া ও জাইকা ব্যাপকভাবে প্রচারণা চালাচ্ছে।

আরও জানানো হয়, ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক-অ্যাডমিন অ্যান্ড রিসার্চ) ও ঢাকা রোড ট্রাফিক সেফটি প্রজেক্টের প্রজেক্ট ম্যানেজার মো. জাহাঙ্গীর আলম ঢাকা মহানগরীর যানজট নিরসনে ডিএমপির কমিশনারের এ উদ্যোগকে আরো বেগবান করতে প্রতিদিন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর ও রেজিস্ট্রারদের সঙ্গে সমন্বয় করছেন যেন ছাত্র-ছাত্রীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ট্রাফিক সচেতনতামূলক এ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারেন।

এরইমধ্যে জাইকা প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় এবং আইইউবি’র প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর, রেজিস্ট্রার ও প্রক্টর মহোদয়ের কাছে স্লোগান কনটেস্টের লিফলেট হস্তান্তর এবং বিজয়ী ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে ডিএমপি কমিশনারের পুরস্কার ও সার্টিফিকেট দেওয়ার বিষয়টি অবগত করেছেন। এছাড়াও ঢাকা মহানগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় সবার সহযোগিতা ও সচেতনতায় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। ঢাকা মহানগরবাসী ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের সচেতনতামূলক এই কার্যক্রমের ব্যাপক প্রশংসা করছেন।

 বিজনেস বাংলাদেশ/DS