০৬:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

দ্রুত কারফিউ তুলে দিতে কাজ করছে সরকার: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে নাশকতাকারীদের সর্বশক্তি দিয়ে চিহ্নিত করে আইনের মুখোমুখি করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কারফিউ তুলে দিতে সরকার কাজ করছে বলেও জানিয়েছেন মন্ত্রী।

বুধবার (২৪ জুলাই) সচিবালয়ে সাম্প্রতিক সহিংসতায় নিহত পুলিশ ও আনসার সদস্যদের পরিবারের কাছে সহায়তার চেক প্রদান অনুষ্ঠানে মন্ত্রী একথা বলেন।

সহিংসতায় জড়িত এবং নাশকতাকারীদের বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা আমাদের সর্বশক্তি দিয়ে তাদের একের পর এক চিহ্নিত করবো। তাদের আইনের মুখোমুখি করবো। এটা থেকে আমরা এক পাও সরে দাঁড়াবো না।

তিনি বলেন, আমরা বাধ্য হয়ে কারফিউ জারি করেছি। আমরা সেনাবাহিনীকে ডেকেছি। তারা সহযোগিতা করছে। এই জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের উত্থান, বিএনপি-জামায়াতের চক্রান্ত এরই মধ্যে আমরা কন্ট্রোল করে নিয়ে এসেছি। আমরা আগামী দু-চারদিনের মধ্যে আশা করি সবই কন্ট্রোল করে নিয়ে আসবো। কারণ দেশের মানুষ এটা পছন্দ করছে না।

আমরা মনে করি সবাই মিলে এটা প্রতিহত করবো। এই গোষ্ঠীকে আর মাথা তুলে দাঁড়াতে দেবো না।

এখন কারফিউ শিথিল। সামনে কি পরিকল্পনা জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, আমরা তো কারফিউ রাখতে চাই না। থানা আক্রমণ করছে, পুলিশ মেরে ফেলছে, কেপিআইগুলো ধ্বংস করে দিচ্ছে। পুলিশ, র‌্যাব, আনসার, বিজিবি দায়িত্ব পালন করতে গেলে তাদের হত্যা করা হচ্ছে। সেজন্য আমরা বাধ্য হয়ে সান্ধ্য আইন বা কারফিউ জারি করেছি।

তিনি বলেন, সেনাবাহিনীর কাজ শেষ হলে, দেশের পরিবেশ যখন ঠিক হবে, সেনাবাহিনী তাদের কাজে চলে যাবে। কারফিউ প্রত্যাহার হবে এবং জনজীবন আবারো স্বাভাবিক গতিতে চলবে। আমরা যত তাড়াতাড়ি পারি সেটি ব্যবস্থা করার জন্য কাজ করছি।

বিজনেস বাংলাদেশ/ডিএস

আশুলিয়ায় বিএনপির শ্রমিক সমাবেশে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৫

দ্রুত কারফিউ তুলে দিতে কাজ করছে সরকার: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত : ০৫:৪৯:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ জুলাই ২০২৪

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে নাশকতাকারীদের সর্বশক্তি দিয়ে চিহ্নিত করে আইনের মুখোমুখি করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কারফিউ তুলে দিতে সরকার কাজ করছে বলেও জানিয়েছেন মন্ত্রী।

বুধবার (২৪ জুলাই) সচিবালয়ে সাম্প্রতিক সহিংসতায় নিহত পুলিশ ও আনসার সদস্যদের পরিবারের কাছে সহায়তার চেক প্রদান অনুষ্ঠানে মন্ত্রী একথা বলেন।

সহিংসতায় জড়িত এবং নাশকতাকারীদের বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা আমাদের সর্বশক্তি দিয়ে তাদের একের পর এক চিহ্নিত করবো। তাদের আইনের মুখোমুখি করবো। এটা থেকে আমরা এক পাও সরে দাঁড়াবো না।

তিনি বলেন, আমরা বাধ্য হয়ে কারফিউ জারি করেছি। আমরা সেনাবাহিনীকে ডেকেছি। তারা সহযোগিতা করছে। এই জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের উত্থান, বিএনপি-জামায়াতের চক্রান্ত এরই মধ্যে আমরা কন্ট্রোল করে নিয়ে এসেছি। আমরা আগামী দু-চারদিনের মধ্যে আশা করি সবই কন্ট্রোল করে নিয়ে আসবো। কারণ দেশের মানুষ এটা পছন্দ করছে না।

আমরা মনে করি সবাই মিলে এটা প্রতিহত করবো। এই গোষ্ঠীকে আর মাথা তুলে দাঁড়াতে দেবো না।

এখন কারফিউ শিথিল। সামনে কি পরিকল্পনা জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, আমরা তো কারফিউ রাখতে চাই না। থানা আক্রমণ করছে, পুলিশ মেরে ফেলছে, কেপিআইগুলো ধ্বংস করে দিচ্ছে। পুলিশ, র‌্যাব, আনসার, বিজিবি দায়িত্ব পালন করতে গেলে তাদের হত্যা করা হচ্ছে। সেজন্য আমরা বাধ্য হয়ে সান্ধ্য আইন বা কারফিউ জারি করেছি।

তিনি বলেন, সেনাবাহিনীর কাজ শেষ হলে, দেশের পরিবেশ যখন ঠিক হবে, সেনাবাহিনী তাদের কাজে চলে যাবে। কারফিউ প্রত্যাহার হবে এবং জনজীবন আবারো স্বাভাবিক গতিতে চলবে। আমরা যত তাড়াতাড়ি পারি সেটি ব্যবস্থা করার জন্য কাজ করছি।

বিজনেস বাংলাদেশ/ডিএস