০২:১২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫

১৫ বছরে ব্যাংকিং অনিয়মে ৯২ হাজার ২৬১ কোটি টাকা আত্মসাৎ: সিপিডি

গত ১৫ বছরে ২৪টি বড় ধরনের ব্যাংকিং অনিয়মের মাধ্যমে প্রায় ৯২ হাজার ২৬১ কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সেন্ট্রাল ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি)।

সোমবার (১২ আগস্ট) দুপুরে নিজস্ব কার্যালয়ে ‘ব্যাংকিং খাতে সুশাসন ফিরিয়ে আনতে করণীয়’ বিষয়ক এক ব্রিফিংয়ে একথা বলেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন।

সিপিডি জানায়, ২০০৮ থেকে ২০২৩, এই ১৫ বছরে বড় বড় অনিয়ম হয়েছে। তখন বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতছাড়া হয়েছে। যা চলতি অর্থবছরের বাজেটের ১২ শতাংশ। অনিয়মের সাথে জড়িতদের কঠোর শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানায় সিপিডি।

সিপিডি আরও জানায়, অনেক ব্যাংক এখন ‘ক্লিনিক্যালি ডেড’। প্রণোদনা দিয়ে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে। যেসব ব্যাংক দেউলিয়া হবার পথে, সেগুলোকে বন্ধ করে দেয়ার সুযোগ দিতে হবে। এ অবস্থায় ব্যাংকিং কমিশন গঠনের প্রস্তাবও দিয়েছে, গবেষণা সংস্থাটি।

সংস্থাটি বলছে, জনগণের টাকায় দুর্বল ব্যাংকের তহবিল যোগান বন্ধ করতে হবে। বিগত সময়ে, ব্যাংকিং খাতে ঋণ পাবার যোগ্যতা বিবেচিত হয় রাজনৈতিক পরিচয় থেকে। এখান থেকে সরে আসা প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করে সিপিডি।

বিজনেস বাংলাদেশ/একে

জনপ্রিয়

ভবিষ্যতে আরও কঠোর হবে এনসিপির প্রতিবাদপ্রতিশ্রুতি পূরণে ব্যর্থ অন্তর্বর্তী সরকার: মাহবুব আলম

১৫ বছরে ব্যাংকিং অনিয়মে ৯২ হাজার ২৬১ কোটি টাকা আত্মসাৎ: সিপিডি

প্রকাশিত : ০৩:০৩:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ অগাস্ট ২০২৪

গত ১৫ বছরে ২৪টি বড় ধরনের ব্যাংকিং অনিয়মের মাধ্যমে প্রায় ৯২ হাজার ২৬১ কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সেন্ট্রাল ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি)।

সোমবার (১২ আগস্ট) দুপুরে নিজস্ব কার্যালয়ে ‘ব্যাংকিং খাতে সুশাসন ফিরিয়ে আনতে করণীয়’ বিষয়ক এক ব্রিফিংয়ে একথা বলেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন।

সিপিডি জানায়, ২০০৮ থেকে ২০২৩, এই ১৫ বছরে বড় বড় অনিয়ম হয়েছে। তখন বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতছাড়া হয়েছে। যা চলতি অর্থবছরের বাজেটের ১২ শতাংশ। অনিয়মের সাথে জড়িতদের কঠোর শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানায় সিপিডি।

সিপিডি আরও জানায়, অনেক ব্যাংক এখন ‘ক্লিনিক্যালি ডেড’। প্রণোদনা দিয়ে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে। যেসব ব্যাংক দেউলিয়া হবার পথে, সেগুলোকে বন্ধ করে দেয়ার সুযোগ দিতে হবে। এ অবস্থায় ব্যাংকিং কমিশন গঠনের প্রস্তাবও দিয়েছে, গবেষণা সংস্থাটি।

সংস্থাটি বলছে, জনগণের টাকায় দুর্বল ব্যাংকের তহবিল যোগান বন্ধ করতে হবে। বিগত সময়ে, ব্যাংকিং খাতে ঋণ পাবার যোগ্যতা বিবেচিত হয় রাজনৈতিক পরিচয় থেকে। এখান থেকে সরে আসা প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করে সিপিডি।

বিজনেস বাংলাদেশ/একে