০১:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ট্রাম্পের সহযোগী চার্লি কার্ক গুলিতে নিহত

ছবি- সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী রক্ষণশীল রাজনৈতিক নেতা, টার্নিং পয়েন্ট ইউএসএর সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সহযোগী চার্লি কার্ক ইউটাহ ভ্যালি ইউনিভার্সিটিতে বক্তৃতা দেওয়ার সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন।

বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) উটাহ ভ্যালি ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাস ইভেন্টে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। সেসময় তিনি বক্তৃতা দিচ্ছিলেন এবং একটি গুলি তার গলায় আঘাত করে।

চার্লি কার্ক নিহতের পর সন্দেহভাজন একজনকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে এফবিআই। এক্স প্ল্যাটফর্মে এফবিআই পরিচালক কাশ প্যাটেল লিখেছেন, ‘আজকার ভয়ঙ্কর গুলিতে চার্লি কার্কের জীবনহানির ঘটনায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি এখন হেফাজতে। ইউটাহের স্থানীয় ও রাজ্য কর্তৃপক্ষ এফবিআইকে সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।’

চার্লি কার্কের বয়স হয়েছিল ৩১ বছর। তিনি ‘দ্য আমেরিকান কমব্যাক ট্যুর’ নামের রাজনৈতিক সফরের অংশ হিসেবে তরুণদের মধ্যে রক্ষণশীল মূল্যবোধ প্রচার করছিলেন।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা এই হত্যাকাণ্ডের নিন্দা জানিয়েছেন এবং পরিবারের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, তার মৃত্যু যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক সহিংসতার নতুন অধ্যায় সূচিত করতে পারে।

সূত্র: সিএনএন, বিবিসি

ডিএস./

জনপ্রিয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির একদিনে ২৩১৩ মামলা

ট্রাম্পের সহযোগী চার্লি কার্ক গুলিতে নিহত

প্রকাশিত : ১০:১২:১৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী রক্ষণশীল রাজনৈতিক নেতা, টার্নিং পয়েন্ট ইউএসএর সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সহযোগী চার্লি কার্ক ইউটাহ ভ্যালি ইউনিভার্সিটিতে বক্তৃতা দেওয়ার সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন।

বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) উটাহ ভ্যালি ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাস ইভেন্টে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। সেসময় তিনি বক্তৃতা দিচ্ছিলেন এবং একটি গুলি তার গলায় আঘাত করে।

চার্লি কার্ক নিহতের পর সন্দেহভাজন একজনকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে এফবিআই। এক্স প্ল্যাটফর্মে এফবিআই পরিচালক কাশ প্যাটেল লিখেছেন, ‘আজকার ভয়ঙ্কর গুলিতে চার্লি কার্কের জীবনহানির ঘটনায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি এখন হেফাজতে। ইউটাহের স্থানীয় ও রাজ্য কর্তৃপক্ষ এফবিআইকে সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।’

চার্লি কার্কের বয়স হয়েছিল ৩১ বছর। তিনি ‘দ্য আমেরিকান কমব্যাক ট্যুর’ নামের রাজনৈতিক সফরের অংশ হিসেবে তরুণদের মধ্যে রক্ষণশীল মূল্যবোধ প্রচার করছিলেন।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা এই হত্যাকাণ্ডের নিন্দা জানিয়েছেন এবং পরিবারের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, তার মৃত্যু যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক সহিংসতার নতুন অধ্যায় সূচিত করতে পারে।

সূত্র: সিএনএন, বিবিসি

ডিএস./