০১:২৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০১ জানুয়ারী ২০২৬

বামজোটের মিছিলে পুলিশের লাঠিচার্জ, আহত ২০

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় অভিমুখে বাম গণতান্ত্রিক জোটের কালো পতাকা মিছিলে লাঠিপেটা করেছে পুলিশ। হয়েছে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া। এতে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছে বলে নেতা-কর্মীরা জানিয়েছেন।

একাদশ জাতীয় নির্বাচনকে ‘ভোট ডাকাতি’ অ্যাখ্যা দিয়ে ৩০ ডিসেম্বর ‘কালো দিবস’ পালনের দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোট এ মিছিল করছিল।

২০১৮ সালের ১৮ জুলাই বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ-খালেকুজ্জামান), গণসংহতি আন্দোলন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টি, ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগ, সমাজতান্ত্রিক আন্দোলন ও বাসদ (মার্ক্সবাদী)—এই আটটি দল মিলে গঠিত হয় বাম গণতান্ত্রিক জোট।

জোটের সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন সিপিবি প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুল্লাহ আল ক্বাফী রতন।

ক্বাফী রতন সাংবাদিকদের বলেন, পুলিশের হামলায় জোটের নেতা বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকীসহ ২৫-২৬ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তারা সবাই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

এ বিষয়ে ডিএমপি রমনা জোনের ডিসি সাজ্জাদুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা তাদের (বাম জোটের নেতাদের) অনুরোধ করেছিলাম যেন ব্যারিকেড না ভাঙে।

কিন্তু তাদের নেতা-কর্মীরা কথা শোনেননি। তারা প্ল্যাকার্ডের সঙ্গে থাকা লাঠি ও বাঁশ দিয়ে পুলিশের উপর হামলা করে। পরে আমাদের পাঁচ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এর মধ্যে গুরুতর আহত হয়েছেন দুজন। আমরা অনেক ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছি। পরে আমরা তাদের সরিয়ে দিয়েছি।’

রমনা থানার ওসি মনিরুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা চার পাঁচ জনকে পুলিশ হেফাজতে নিয়েছি। ভিডিও ফুটেজ দেখে আমরা ব্যবস্থা নেব।

বিজনেস বাংলাদেশ/এম মিজান

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

স্বামীর কবরের পাশেই চিরনিদ্রায় শায়িত আপসহীন নেত্রী

বামজোটের মিছিলে পুলিশের লাঠিচার্জ, আহত ২০

প্রকাশিত : ০৩:৩৬:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০১৯

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় অভিমুখে বাম গণতান্ত্রিক জোটের কালো পতাকা মিছিলে লাঠিপেটা করেছে পুলিশ। হয়েছে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া। এতে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছে বলে নেতা-কর্মীরা জানিয়েছেন।

একাদশ জাতীয় নির্বাচনকে ‘ভোট ডাকাতি’ অ্যাখ্যা দিয়ে ৩০ ডিসেম্বর ‘কালো দিবস’ পালনের দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোট এ মিছিল করছিল।

২০১৮ সালের ১৮ জুলাই বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ-খালেকুজ্জামান), গণসংহতি আন্দোলন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টি, ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগ, সমাজতান্ত্রিক আন্দোলন ও বাসদ (মার্ক্সবাদী)—এই আটটি দল মিলে গঠিত হয় বাম গণতান্ত্রিক জোট।

জোটের সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন সিপিবি প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুল্লাহ আল ক্বাফী রতন।

ক্বাফী রতন সাংবাদিকদের বলেন, পুলিশের হামলায় জোটের নেতা বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকীসহ ২৫-২৬ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তারা সবাই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

এ বিষয়ে ডিএমপি রমনা জোনের ডিসি সাজ্জাদুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা তাদের (বাম জোটের নেতাদের) অনুরোধ করেছিলাম যেন ব্যারিকেড না ভাঙে।

কিন্তু তাদের নেতা-কর্মীরা কথা শোনেননি। তারা প্ল্যাকার্ডের সঙ্গে থাকা লাঠি ও বাঁশ দিয়ে পুলিশের উপর হামলা করে। পরে আমাদের পাঁচ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এর মধ্যে গুরুতর আহত হয়েছেন দুজন। আমরা অনেক ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছি। পরে আমরা তাদের সরিয়ে দিয়েছি।’

রমনা থানার ওসি মনিরুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা চার পাঁচ জনকে পুলিশ হেফাজতে নিয়েছি। ভিডিও ফুটেজ দেখে আমরা ব্যবস্থা নেব।

বিজনেস বাংলাদেশ/এম মিজান