১০:৩৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

করোনার টিকা নিলেন সেনাবা প্রধান

করোনা ভাইরাসের টিকা নিয়েছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ। যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে রবিবার প্রথম কর্মদিবসেই ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ) করোনার টিকা নেন সেনা প্রধান। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সহকারী পরিচালক রাশেদুল আলম খান স্বাক্ষরিত এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। আইএসপিআর জানায়, টিকা নেওয়া শেষে সেনা প্রধান সবাইকে কোনো ধরনের গুজবে কান না দিয়ে করোনার টিকা নিতে বলেন। দেশের আপামর জনসাধারণ তথা সেনাবাহিনীর সদস্যদের জন্য করোনার টিকা নেওয়ার সুব্যবস্থা করায় সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ দেন এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। গত ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া দেশব্যাপী করোনার টিকাদান কর্মসূচির আওতায় সেনাবাহিনী প্রধানের নির্দেশে দেশের সব সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। টিকাদান কার্যক্রম শুরুর প্রথম ধাপে ১৩ ফেব্রুয়ারি(শনিবার) পর্যন্ত মোট ২৬টি টিকাদান কেন্দ্রে সর্বমোট ১৮, ২৬৯ জন কর্মরত এবং অবসরপ্রাপ্ত সামরিক বাহিনীর সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গসহ অন্যান্য অসামরিক ব্যক্তিদের টিকা দেওয়া হয়।

ট্যাগ :

করোনার টিকা নিলেন সেনাবা প্রধান

প্রকাশিত : ১২:০১:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২১

করোনা ভাইরাসের টিকা নিয়েছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ। যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে রবিবার প্রথম কর্মদিবসেই ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ) করোনার টিকা নেন সেনা প্রধান। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সহকারী পরিচালক রাশেদুল আলম খান স্বাক্ষরিত এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। আইএসপিআর জানায়, টিকা নেওয়া শেষে সেনা প্রধান সবাইকে কোনো ধরনের গুজবে কান না দিয়ে করোনার টিকা নিতে বলেন। দেশের আপামর জনসাধারণ তথা সেনাবাহিনীর সদস্যদের জন্য করোনার টিকা নেওয়ার সুব্যবস্থা করায় সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ দেন এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। গত ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া দেশব্যাপী করোনার টিকাদান কর্মসূচির আওতায় সেনাবাহিনী প্রধানের নির্দেশে দেশের সব সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। টিকাদান কার্যক্রম শুরুর প্রথম ধাপে ১৩ ফেব্রুয়ারি(শনিবার) পর্যন্ত মোট ২৬টি টিকাদান কেন্দ্রে সর্বমোট ১৮, ২৬৯ জন কর্মরত এবং অবসরপ্রাপ্ত সামরিক বাহিনীর সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গসহ অন্যান্য অসামরিক ব্যক্তিদের টিকা দেওয়া হয়।