০৬:০৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫

সুদের হার ২০ শতাংশ করেছে রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক

সুদের হার বাড়িয়েছে রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এক ঘোষণায় জানানো হয়েছে, রুবলের (রাশিয়ার মুদ্রা) মূল্যহ্রাস এবং উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির ঝুঁকি মোকাবিলায় সুদের হার সাড়ে ৯ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশ করা হয়েছে। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে দেশের অর্থনৈতিক পতন ঠেকাতে দৌড়ঝাঁপ শুরু করে দিয়েছেন রুশ কর্মকর্তারা। খবর বিবিসির। ব্যাংক অব রাশিয়া এবং অর্থ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, কোম্পানিগুলোকে তাদের বৈদেশিক মুদ্রায় আয়ের ৮০ শতাংশ বিক্রি করার নির্দেশ দিয়েছে মস্কো।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক এক বিবৃতিতে বলেছে, রাশিয়ার অর্থনীতির বাহ্যিক অবস্থার ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। এদিকে সোমবার পঞ্চম দিনের মতো ইউক্রেনে সংঘাত চলছে। এর মধ্যেই রাজধানী কিয়েভ থেকে কারফিউ তুলে নেওয়া হয়েছে। দেশটির প্রায় সব জেলাতেই এখনও রুশ সৈন্যদের সঙ্গে লড়াই চলছে। কারফিউ তুলে নেওয়ায় মুদি দোকানগুলো খোলা হয়েছে।

ফলে মানুষ নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে পারছে। গত দুই দিন ধরে বেশিরভাগ মানুষই বাড়ির আন্ডারগ্রাউন্ডে অবস্থান করছিলেন। এখন কিছুটা স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে পারবেন তারা। তবে দুপক্ষের সংঘর্ষের কারণে প্রতিনিয়তই সতর্ক থাকতে হচ্ছে। লোকজন সারাক্ষণই টেলিভিশনের পর্দা এবং মোবাইলের মাধ্যমে দেশের পরিস্থিতি নজরে রাখছেন।

ট্যাগ :

বীরগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৫ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

সুদের হার ২০ শতাংশ করেছে রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক

প্রকাশিত : ১২:০০:০৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ মার্চ ২০২২

সুদের হার বাড়িয়েছে রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এক ঘোষণায় জানানো হয়েছে, রুবলের (রাশিয়ার মুদ্রা) মূল্যহ্রাস এবং উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির ঝুঁকি মোকাবিলায় সুদের হার সাড়ে ৯ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশ করা হয়েছে। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে দেশের অর্থনৈতিক পতন ঠেকাতে দৌড়ঝাঁপ শুরু করে দিয়েছেন রুশ কর্মকর্তারা। খবর বিবিসির। ব্যাংক অব রাশিয়া এবং অর্থ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, কোম্পানিগুলোকে তাদের বৈদেশিক মুদ্রায় আয়ের ৮০ শতাংশ বিক্রি করার নির্দেশ দিয়েছে মস্কো।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক এক বিবৃতিতে বলেছে, রাশিয়ার অর্থনীতির বাহ্যিক অবস্থার ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। এদিকে সোমবার পঞ্চম দিনের মতো ইউক্রেনে সংঘাত চলছে। এর মধ্যেই রাজধানী কিয়েভ থেকে কারফিউ তুলে নেওয়া হয়েছে। দেশটির প্রায় সব জেলাতেই এখনও রুশ সৈন্যদের সঙ্গে লড়াই চলছে। কারফিউ তুলে নেওয়ায় মুদি দোকানগুলো খোলা হয়েছে।

ফলে মানুষ নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে পারছে। গত দুই দিন ধরে বেশিরভাগ মানুষই বাড়ির আন্ডারগ্রাউন্ডে অবস্থান করছিলেন। এখন কিছুটা স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে পারবেন তারা। তবে দুপক্ষের সংঘর্ষের কারণে প্রতিনিয়তই সতর্ক থাকতে হচ্ছে। লোকজন সারাক্ষণই টেলিভিশনের পর্দা এবং মোবাইলের মাধ্যমে দেশের পরিস্থিতি নজরে রাখছেন।