০১:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫

ঝিনাইদহে আবাবা এ্যাপসের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার

ঝিনাইদহে আবাবা এ্যাপসের মাধ্যমে অনলাইনে প্রতারণা করে অর্থ আত্মসাৎ চক্রের ২ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বুধবার রাতে সদর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করে জেলা পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল। গ্রেফতারকৃতরা হলো সদর উপজেলার রামনগর গ্রামের ইয়াহিয়া মুন্সীর ছেলে তাবিবুর রহমান (৩০) ও ডেফলবাড়িয়া গ্রামের সবুজ হোসেনের স্ত্রী সমাপ্তি খাতুন (২৩)।


বৃহস্পতিবার সকালে পুলিশ সুপার আশিকুর রহমান প্রেস ব্রিফিং করে জানান, ডিজিটাল জালিয়াতি চক্রের সদস্যরা আবাবা এ্যাপসের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে অর্থ আত্মসাতের চেষ্টা করছে এমন খবরে তদন্ত শুরু করলে। তদন্তে সত্যতা পাওয়ায় সদরের ভেন্নাতলা এলাকা থেকে তাবিবুর রহমান ও পরে রামনগর এলাকা থেকে সমাপ্তি খাতুন নামের দুই জনকে গ্রেফতার করা হয়। এ ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে ৬ জনকে আসামী করে সদর থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়েছে। চক্রটি ওই এ্যাপসের মাধ্যমে বিনিয়োগ করিয়ে দ্বিগুন টাকা দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে আসছিল। এই চক্রের বাকি সদস্যরা কম্বোডিয়ায় বসে এটি নিয়ন্ত্রণ করে আসছে। প্রেস ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আনোয়ার সাঈদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আবুল বাশারসহ সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল’র সদস্যরা।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব

 

ঝিনাইদহে আবাবা এ্যাপসের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার

প্রকাশিত : ০৩:৫১:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২

ঝিনাইদহে আবাবা এ্যাপসের মাধ্যমে অনলাইনে প্রতারণা করে অর্থ আত্মসাৎ চক্রের ২ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বুধবার রাতে সদর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করে জেলা পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল। গ্রেফতারকৃতরা হলো সদর উপজেলার রামনগর গ্রামের ইয়াহিয়া মুন্সীর ছেলে তাবিবুর রহমান (৩০) ও ডেফলবাড়িয়া গ্রামের সবুজ হোসেনের স্ত্রী সমাপ্তি খাতুন (২৩)।


বৃহস্পতিবার সকালে পুলিশ সুপার আশিকুর রহমান প্রেস ব্রিফিং করে জানান, ডিজিটাল জালিয়াতি চক্রের সদস্যরা আবাবা এ্যাপসের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে অর্থ আত্মসাতের চেষ্টা করছে এমন খবরে তদন্ত শুরু করলে। তদন্তে সত্যতা পাওয়ায় সদরের ভেন্নাতলা এলাকা থেকে তাবিবুর রহমান ও পরে রামনগর এলাকা থেকে সমাপ্তি খাতুন নামের দুই জনকে গ্রেফতার করা হয়। এ ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে ৬ জনকে আসামী করে সদর থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়েছে। চক্রটি ওই এ্যাপসের মাধ্যমে বিনিয়োগ করিয়ে দ্বিগুন টাকা দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে আসছিল। এই চক্রের বাকি সদস্যরা কম্বোডিয়ায় বসে এটি নিয়ন্ত্রণ করে আসছে। প্রেস ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আনোয়ার সাঈদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আবুল বাশারসহ সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল’র সদস্যরা।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব