আনোয়ারা উপজেলা হুন্দিপ পাড়া গ্রামে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সাংবাদিক আরাফাতের পরিবারের উপর হামলা করে ৫ জনকে আহত করার অভিযোগ করেছে সাংবাদিক আরাফাত।

দৈনিক বাংলার সংবাদের প্রতিনিধি ও আনোয়ারা প্রেসক্লাবের সদস্য মুহাম্মদ আরাফাত জানান, বৃহস্পতিবার (১৫ই সেপ্টেম্বর) রাত আট সময় হুন্দিপ পাড়া গ্রামে আমার চাচা মুহাম্মদ আবুল বশর প্রতিবেশী মনুর কলোনীর সামনে মসজিদের পাশে মনুর ভাড়াটিয়ারা রাস্তার উপর সিএনজিতে বসে বসে চক্কা খেলা ও আড্ডা দিয়ে উচ্চস্বরে কথা বলতে থাকলে সমজিদ পাশে হওয়ায় উচ্চস্বরে কথা বলতে বারণ করেন আমার চাচা মুহাম্মদ আবুল বশর। এ তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মনুর পরিবার তাদের ভাড়াটিয়াকে কেন উচ্চস্বরে কথা বলতে বারণ করেছে বলে আবুল বশরের উপর হামরা চালায় এতে আবুল বশর আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে চিকিৎসা নিয়ে রাঙ্গাদিয়া পুলিশ ফাড়িতে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করলে পরেরদিন পুলিশ তদন্ত আসলে মনুর পরিবার এতে আরো ক্ষিপ্ত হয়ে পুলিশ চলে যাওয়ার পড়ে সাংবাদিক আরাফাতসহ পরিবারের উপর অতর্কিত হামলা চালায়।

এতে ৫ জন আহত হয়ে চিকিৎসা নেওয়ার পরে আনোয়ারা থানায় ৫ জনকে বিবাদী করে অভিযোগ দায়ের করেন। এঘটনাকে কেন্দ্র করে মনুর পরিবার ও একটি অভিযোগ করে শুক্রবার। ঘটনার সূত্রপাত বৃহস্পতিবার পুলিশ তদন্ত আসার পরে তারা বেপরোয়া হয়ে পরেরদিন এঘটনার সূত্রপাত করেন।

এব্যাপারে সাংবাদিক আরাফাত জানান, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মনুর পরিবার এঘটনা ঘটাই। পুলিশ তদন্ত আসার পরের দিন তারা আরো বেপরোয়া হয়ে আমাদের উপর হামলা চালায়। মনুর পরিবার এলাকায় মানুষের সাথে বলতে থাকে তাদের এক আত্মীয় নাকি পুলিশের ওসি এবং অন্য আত্মীয় নাকি রাজনৈতিক নেতা সুতারাং থানা নাকি তাদের কথায় উঠা বসা করে এসমস্ত কথা বলে বলে মনুর স্ত্রী ও মনুর ছেলেরা এলাকার মানুষের সাথে ঝগড়া লাগাই এবং হুমকি প্রদান করে। তাদেরকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি না দিলে দিনে দিনে তারা আরো বেপরোয়া হয়ে মানুষেরদেরকে নগণ্য মনে করে অত্যাচার করতে থাকবে সুতারাং তাদেরকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি দাবী করেন।

এব্যাপারে সমাজের লোকেরা সাক্ষী দেবেন বলে জানান সাংবাদিক মুহাম্মদ আরাফাত। এঘটনায় আনোয়ারা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মির্জা মুহাম্মদ হাসান জানান, এ ঘটনায় উভয় পক্ষ লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ