০৬:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

ভ্যালেন্টাইনসে প্রিয়জনকে  যেসব উপহার দেবেন

রাত পোহালেই শুরু ভ্যালেন্টাইন’স ডে। আসলে ভালোবাসার তো কোনো নির্দিষ্ট দিন হয় না, সব দিনই ভালোবাসার দিন। তবু এই একটা দিন ভালোবাসার প্রিয় মানুষটিকে কিছু উপহার দেওয়া হয়ে থাকে। দিনটিতে প্রিয়জনের উপহার কিনতে কতই না জল্পনা-কল্পনা করতে হয়। অনেক জল্পনার পরেও যদি গিফটের কোনো আইডিয়া খুঁজে না পান তাহলে তার জন্যেও রয়েছে কিছু সমাধান। শেষ মুহূর্তে আপনার ভালোবাসার মানুষকে চমকে দিতে জেনে নিন কিছু চমৎকার উপহারের আইডিয়া।

জেনে নিন ধারণাগুলো 

ফুল:

 ফুল সৌন্দর্যের প্রতীক, আর নিজের প্রিয় মানুষটাকে ভালোবাসার থেকে সুন্দর জীবনে আর কী হতে পারে। তাই নিজের ভালোবাসার মানুষটাকে উপহার হিসেবে ফুল দেওয়া তার প্রতি তোমার ভালোবাসা প্রকাশের একটি অন্যতম মাধ্যম।

চকলেট: ছোট থেকে বড়, ছেলে কিংবা মেয়ে, চকলেট খেতে ভালোবাসে না এমন মানুষ মনে হয় খুব কমই আছে। চকলেটের প্রতি আসক্তি বা ট্রেন্ডে গা ভাসানো, যাই বলেন চকলেট ছাড়া ভ্যালেনটাইন অসম্পূর্ন।

ডোর হ্যাংগিং: প্রথমে তার দিয়ে একটি গোলাকার স্ট্রাকচার বানিয়ে নিতে হবে। এরপর সেটিকে পছন্দসই ভেলভেটের রিবন দিয়ে মুড়িয়ে দিতে হবে। এবার সেই রিবনটির ওপর অন্য আরেকটি রঙের রিবন দিয়ে মুড়িয়ে দিন। সবশেষে ফোম বা কাগজে বিভিন্ন নকশার হার্ট বানিয়ে মালার উপর লাগিয়ে দিন আঠা দিয়ে। ব্যস হয়ে গেল ডোর হ্যাঙ্গিং। এবার দরজায় পেরেক ঠেকে তাতে ঝুলিয়ে দিলেই এর সৌন্দর্য ফুটে উঠবে।

জার গিফট বক্স: বাড়িতে জ্যাম-জেলির সাথে বিভিন্ন সাইজের সুন্দর সুন্দর জার পাওয়া যায়। সেই জারগুলোকে একটু বুদ্ধি করে খুব সুন্দরভাবে সাজিয়ে দিলে কিন্তু গিফট বক্স হিসেবে দারুণ মানিয়ে যায়! প্রথমের জারের গায়ের লেবেলটি তুলে ফেলুন। হাত দিয়ে উঠে না এলে ভিনেগার দিন, সহজেই উঠে আসবে। এবার জারটিকে চাইলে রঙ করে নিতে পারেন বা গ্লিটার মাখাতে পারেন। কিংবা রঙিন কাগজ দিয়ে সাজিয়েও নিতে পারেন। নেটে বিভিন্ন ধরনের কোটেশান লেখা লেভেল ট্যাগ পাওয়া যায়। ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে লাগিয়ে দিন জারের গায়ে ও মুখে। এরপর সুন্দর রিবন দিয়ে বেঁধে দিন। ভেতরে চাইলে মোমও দিতে পারেন।

বাটন হার্ট কার্ড: এটি তৈরি করা খুবই সহজ। প্রথমে একটি মডেল পেপারের ওপর বেশ বড়সড় একটি হার্ট এঁকে নিন। তারপর হার্টের উপর আঠা লাগান। এবারে বিভিন্ন সাইজ ও রঙের বোতাম বসিয়ে দিন আঠার ওপর। এবারের কার্ডের চারপাশে ভেলভেটের রিবন আঠা দিয়ে লাগিয়ে দিন। চমৎকার, কিউট একটি ভ্যালেন্টাইন কার্ড হয়ে গেল।

টেডি: ছোট থেকে বড়, সব মেয়েদেরই পছন্দের তালিকায় এই জিনিসটি অবশ্যই থাকে। আর এই পছন্দের জিনিসটা যদি পাওয়া যায় সেই পছন্দের মানুষটার কাছ থেকে তাহলে তো কোনো কথাই নেই। তাই আপনার গিফটের তালিকায় টেডিকে অবশ্যই রাখতে পারেন।

হেডফোন : গান যদি হয় নেশা ও ভালোবাসা তাহলে হেডফোন হতেই পারে একটি সুন্দর উপহার।

লাভ কার্ডস: মনের অনেক কথা যা হয়তো সরাসরি বলে ওঠা হয়নি তা যদি এভাবে বলে ফেলা যায় তাহলে মন্দ হয় না। তার প্রতি আপনার অনুভূতি কি বা সে আপনার জন্য কতটা মূল্যবান সেটা এভাবে জানাতে পারেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/DS

ভ্যালেন্টাইনসে প্রিয়জনকে  যেসব উপহার দেবেন

প্রকাশিত : ০২:২১:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

রাত পোহালেই শুরু ভ্যালেন্টাইন’স ডে। আসলে ভালোবাসার তো কোনো নির্দিষ্ট দিন হয় না, সব দিনই ভালোবাসার দিন। তবু এই একটা দিন ভালোবাসার প্রিয় মানুষটিকে কিছু উপহার দেওয়া হয়ে থাকে। দিনটিতে প্রিয়জনের উপহার কিনতে কতই না জল্পনা-কল্পনা করতে হয়। অনেক জল্পনার পরেও যদি গিফটের কোনো আইডিয়া খুঁজে না পান তাহলে তার জন্যেও রয়েছে কিছু সমাধান। শেষ মুহূর্তে আপনার ভালোবাসার মানুষকে চমকে দিতে জেনে নিন কিছু চমৎকার উপহারের আইডিয়া।

জেনে নিন ধারণাগুলো 

ফুল:

 ফুল সৌন্দর্যের প্রতীক, আর নিজের প্রিয় মানুষটাকে ভালোবাসার থেকে সুন্দর জীবনে আর কী হতে পারে। তাই নিজের ভালোবাসার মানুষটাকে উপহার হিসেবে ফুল দেওয়া তার প্রতি তোমার ভালোবাসা প্রকাশের একটি অন্যতম মাধ্যম।

চকলেট: ছোট থেকে বড়, ছেলে কিংবা মেয়ে, চকলেট খেতে ভালোবাসে না এমন মানুষ মনে হয় খুব কমই আছে। চকলেটের প্রতি আসক্তি বা ট্রেন্ডে গা ভাসানো, যাই বলেন চকলেট ছাড়া ভ্যালেনটাইন অসম্পূর্ন।

ডোর হ্যাংগিং: প্রথমে তার দিয়ে একটি গোলাকার স্ট্রাকচার বানিয়ে নিতে হবে। এরপর সেটিকে পছন্দসই ভেলভেটের রিবন দিয়ে মুড়িয়ে দিতে হবে। এবার সেই রিবনটির ওপর অন্য আরেকটি রঙের রিবন দিয়ে মুড়িয়ে দিন। সবশেষে ফোম বা কাগজে বিভিন্ন নকশার হার্ট বানিয়ে মালার উপর লাগিয়ে দিন আঠা দিয়ে। ব্যস হয়ে গেল ডোর হ্যাঙ্গিং। এবার দরজায় পেরেক ঠেকে তাতে ঝুলিয়ে দিলেই এর সৌন্দর্য ফুটে উঠবে।

জার গিফট বক্স: বাড়িতে জ্যাম-জেলির সাথে বিভিন্ন সাইজের সুন্দর সুন্দর জার পাওয়া যায়। সেই জারগুলোকে একটু বুদ্ধি করে খুব সুন্দরভাবে সাজিয়ে দিলে কিন্তু গিফট বক্স হিসেবে দারুণ মানিয়ে যায়! প্রথমের জারের গায়ের লেবেলটি তুলে ফেলুন। হাত দিয়ে উঠে না এলে ভিনেগার দিন, সহজেই উঠে আসবে। এবার জারটিকে চাইলে রঙ করে নিতে পারেন বা গ্লিটার মাখাতে পারেন। কিংবা রঙিন কাগজ দিয়ে সাজিয়েও নিতে পারেন। নেটে বিভিন্ন ধরনের কোটেশান লেখা লেভেল ট্যাগ পাওয়া যায়। ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে লাগিয়ে দিন জারের গায়ে ও মুখে। এরপর সুন্দর রিবন দিয়ে বেঁধে দিন। ভেতরে চাইলে মোমও দিতে পারেন।

বাটন হার্ট কার্ড: এটি তৈরি করা খুবই সহজ। প্রথমে একটি মডেল পেপারের ওপর বেশ বড়সড় একটি হার্ট এঁকে নিন। তারপর হার্টের উপর আঠা লাগান। এবারে বিভিন্ন সাইজ ও রঙের বোতাম বসিয়ে দিন আঠার ওপর। এবারের কার্ডের চারপাশে ভেলভেটের রিবন আঠা দিয়ে লাগিয়ে দিন। চমৎকার, কিউট একটি ভ্যালেন্টাইন কার্ড হয়ে গেল।

টেডি: ছোট থেকে বড়, সব মেয়েদেরই পছন্দের তালিকায় এই জিনিসটি অবশ্যই থাকে। আর এই পছন্দের জিনিসটা যদি পাওয়া যায় সেই পছন্দের মানুষটার কাছ থেকে তাহলে তো কোনো কথাই নেই। তাই আপনার গিফটের তালিকায় টেডিকে অবশ্যই রাখতে পারেন।

হেডফোন : গান যদি হয় নেশা ও ভালোবাসা তাহলে হেডফোন হতেই পারে একটি সুন্দর উপহার।

লাভ কার্ডস: মনের অনেক কথা যা হয়তো সরাসরি বলে ওঠা হয়নি তা যদি এভাবে বলে ফেলা যায় তাহলে মন্দ হয় না। তার প্রতি আপনার অনুভূতি কি বা সে আপনার জন্য কতটা মূল্যবান সেটা এভাবে জানাতে পারেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/DS