ঘুষের টাকার বিনিময়ে একদিনেই ৭৭ কর্মচারীকে বদলি করেন চট্টগ্রামের বন সংরক্ষক ড. মোল্যা রেজাউল করিম-এমন অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সোমবার (০৬ অক্টোবর) দুদক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
গত ফেব্রুয়ারিতে চট্টগ্রাম অঞ্চলের বন অফিসে অভিযান চালিয়ে এ অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পেয়েছেন দুদক কর্মকর্তা।
দুদকের নথি থেকে জানা গেছে, রেজাউল করিমের আস্থাভাজন হিসাবে পরিচিত চট্টগ্রাম ফরেস্ট একাডেমির ফরেস্টার আব্দুল হামিদের মধ্যস্থতায় এ বদলি বাণিজ্যের বিপুল অর্থ লেনদেন করেন। ফেনীতে বাগান প্রকল্পে ১ লাখ গাছ লাগানোর কথা থাকলেও তা না করে প্রায় আড়াই কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন তিনি।
এছাড়া, রেজাউল করিমের নামে ঢাকার লালমাটিয়ায় ৭ কোটি টাকার দুটি ফ্ল্যাট, ধানমণ্ডিতে স্ত্রীর নামে ৫ কোটি টাকা মূল্যের ফ্ল্যাট ও সাতক্ষীরার তালা থানায় ২০ একর জমি ক্রয়ের প্রাথমিক তথ্য পেয়েছে দুদক। যার ভিত্তিতে দুদক তার বিরুদ্ধে গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু করেছে।

























