১২:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

পুনরায় সদস্য হলেন কানতারা খান

পুনরায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য মনোনীত হয়েছেন সুচিন্তা ফাউন্ডেশনের যুগ্ম আহ্বায়ক ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, জননেতা লে. কর্নেল (অব) মুহাম্মদ ফারুক খান এমপির সু-যোগ্য উত্তরসূরী কানতারা খান।রবিবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-কমিটির অনুমোদন দেন।
কানতারা খান দেশরত্ন শেখ হাসিনার উন্নয়নের সারথি, বাবার মতো বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও দীক্ষা নিয়ে একজন কর্মী হয়ে দীর্ঘদিন থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে পথ চলছেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য এবং সুচিন্তা ফাউন্ডেশনের যুগ্ম আহ্বায়কের দায়িত্ব নিয়ে অল্প কিছু দিনেই প্রমাণ করেছেন কিভাবে কর্মী বান্ধব হয়ে দলের জন্য কাজ করা যায়।

কানতারা খান অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে ভালবাসেন। করোনাকালে তিনি তার সর্বোচ্চ দিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। বাবা ফারুক খানের ব্যক্তিগত তহবিল থেকে দেওয়া খাদ্য সহায়তা যাতে সঠিক ভাবে পৌছায় সেজন্য নিরলস ভাবে পরিশ্রম করেছেন। নিজের ব্যক্তিগত তহবিল থেকেও অসহায় মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিয়েছেন ও নিয়মিত দিয়ে যাচ্ছেন।

 

কানতারা খান যিনি মুকসুদপুর-কাশিয়ানীর মানুষের ভালবাসায় আজ তিনি নিজেকে অনেক উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। শিক্ষাক্ষেত্রে যিনি সর্বদা নিজের মেধা, মনন আর প্রজ্ঞা প্রয়োগ করতে চান। যাকে একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে নয় আগামী দিনে গোপালগঞ্জ এক আসনের একজন কান্ডারী হিসেবে দেখতে চায় গোপালগঞ্জ এক আসনের জনগন। তিনি তার কর্মযজ্ঞ, মেধা আর নিজ যোগ্যতায় সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে ইতোমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন।
তৃণমূল রাজনীতির পথ বেয়ে তিনি এখন কেন্দ্রীয় রাজনীতিতে নিজেকে একজন দক্ষ সংগঠক হিসেবে নিজেকে মেলে ধরছেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু তনয়া, উন্নয়নের রূপকার, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ গঠনের নিবেদিত এক কর্মী ‘আগামীর বাংলাদেশ খ্যাত’ কানতারা খান।

কানতারা খান হচ্ছেন তারুণ্যদীপ্ত-গতিময় মেধাবী, শিক্ষিত আধুনিক মানসের রাজনীতিক। শতভাগ নৌকার ভোটের এলাকা গোপালগঞ্জ-১ আসনের মুকসুদপুরের ঐতিহ্যবাহী খান পরিবারের সন্তান কানতারা খান। পুরো দেশ জুড়ে বৃটিশ যুগ থেকে সমাজ সেবক ও রাজনীতি সচেতণ হিসেবে তাদের বংশের পরিচয় রয়েছে। সে কারণেই তার অস্থি-মজ্জায় সমাজ সেবার স্বভাব।

বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারন করে বেড়ে ওঠা কানতারা খান বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নের লক্ষে যেখানেই বক্তব্য দেন সেখানের মানুষ তার ভক্ত বনে যান। বুদ্ধিদীপ্ত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক কানতারা খান লিখতে পারেন, টিভি টক শোতে বলতে পারেন একই ভাবে মাঠে ময়দানে জনতার সাথে মিশে যেতে পারেন তাদের আপনজন হয়ে।


মাদক ও জঙ্গিবাদের হিংস্র ছোবল যাতে আমাদের ক্ষতবিক্ষত করতে না পারে সে জন্য নিয়মিত বিভিন্ন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদক ও জঙ্গিবাদ বিরোধী সমাবেশ করে চলেছেন কানতারা খান। মুকসুদপুর-কাশিয়ানীতেও করেছেন একাধিক মাদক ও জঙ্গিবাদ বিরোধী সমাবেশ। এক কথায় বলতে গেলে স্বল্প সময়ে কানতারা খান কাশিয়ানী-মুকসুদপুরের সর্বস্তরের মানুষের অন্তরে জায়গা পেয়েছেন। ফারুক খানের মেয়ে হিসেবে তাকে ঘিরেই স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে গোপালগঞ্জ-১ আসনের মানুষ।

বিজনেস বাংলাদেশ/ ইমরান মাসুদ

ট্যাগ :

পুনরায় সদস্য হলেন কানতারা খান

প্রকাশিত : ০৭:৪৩:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২১

পুনরায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য মনোনীত হয়েছেন সুচিন্তা ফাউন্ডেশনের যুগ্ম আহ্বায়ক ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, জননেতা লে. কর্নেল (অব) মুহাম্মদ ফারুক খান এমপির সু-যোগ্য উত্তরসূরী কানতারা খান।রবিবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-কমিটির অনুমোদন দেন।
কানতারা খান দেশরত্ন শেখ হাসিনার উন্নয়নের সারথি, বাবার মতো বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও দীক্ষা নিয়ে একজন কর্মী হয়ে দীর্ঘদিন থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে পথ চলছেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য এবং সুচিন্তা ফাউন্ডেশনের যুগ্ম আহ্বায়কের দায়িত্ব নিয়ে অল্প কিছু দিনেই প্রমাণ করেছেন কিভাবে কর্মী বান্ধব হয়ে দলের জন্য কাজ করা যায়।

কানতারা খান অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে ভালবাসেন। করোনাকালে তিনি তার সর্বোচ্চ দিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। বাবা ফারুক খানের ব্যক্তিগত তহবিল থেকে দেওয়া খাদ্য সহায়তা যাতে সঠিক ভাবে পৌছায় সেজন্য নিরলস ভাবে পরিশ্রম করেছেন। নিজের ব্যক্তিগত তহবিল থেকেও অসহায় মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিয়েছেন ও নিয়মিত দিয়ে যাচ্ছেন।

 

কানতারা খান যিনি মুকসুদপুর-কাশিয়ানীর মানুষের ভালবাসায় আজ তিনি নিজেকে অনেক উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। শিক্ষাক্ষেত্রে যিনি সর্বদা নিজের মেধা, মনন আর প্রজ্ঞা প্রয়োগ করতে চান। যাকে একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে নয় আগামী দিনে গোপালগঞ্জ এক আসনের একজন কান্ডারী হিসেবে দেখতে চায় গোপালগঞ্জ এক আসনের জনগন। তিনি তার কর্মযজ্ঞ, মেধা আর নিজ যোগ্যতায় সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে ইতোমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন।
তৃণমূল রাজনীতির পথ বেয়ে তিনি এখন কেন্দ্রীয় রাজনীতিতে নিজেকে একজন দক্ষ সংগঠক হিসেবে নিজেকে মেলে ধরছেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু তনয়া, উন্নয়নের রূপকার, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ গঠনের নিবেদিত এক কর্মী ‘আগামীর বাংলাদেশ খ্যাত’ কানতারা খান।

কানতারা খান হচ্ছেন তারুণ্যদীপ্ত-গতিময় মেধাবী, শিক্ষিত আধুনিক মানসের রাজনীতিক। শতভাগ নৌকার ভোটের এলাকা গোপালগঞ্জ-১ আসনের মুকসুদপুরের ঐতিহ্যবাহী খান পরিবারের সন্তান কানতারা খান। পুরো দেশ জুড়ে বৃটিশ যুগ থেকে সমাজ সেবক ও রাজনীতি সচেতণ হিসেবে তাদের বংশের পরিচয় রয়েছে। সে কারণেই তার অস্থি-মজ্জায় সমাজ সেবার স্বভাব।

বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারন করে বেড়ে ওঠা কানতারা খান বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নের লক্ষে যেখানেই বক্তব্য দেন সেখানের মানুষ তার ভক্ত বনে যান। বুদ্ধিদীপ্ত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক কানতারা খান লিখতে পারেন, টিভি টক শোতে বলতে পারেন একই ভাবে মাঠে ময়দানে জনতার সাথে মিশে যেতে পারেন তাদের আপনজন হয়ে।


মাদক ও জঙ্গিবাদের হিংস্র ছোবল যাতে আমাদের ক্ষতবিক্ষত করতে না পারে সে জন্য নিয়মিত বিভিন্ন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদক ও জঙ্গিবাদ বিরোধী সমাবেশ করে চলেছেন কানতারা খান। মুকসুদপুর-কাশিয়ানীতেও করেছেন একাধিক মাদক ও জঙ্গিবাদ বিরোধী সমাবেশ। এক কথায় বলতে গেলে স্বল্প সময়ে কানতারা খান কাশিয়ানী-মুকসুদপুরের সর্বস্তরের মানুষের অন্তরে জায়গা পেয়েছেন। ফারুক খানের মেয়ে হিসেবে তাকে ঘিরেই স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে গোপালগঞ্জ-১ আসনের মানুষ।

বিজনেস বাংলাদেশ/ ইমরান মাসুদ