১১:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫

মশা নিয়ন্ত্রণে অ্যাকশন প্ল্যান ঠিক করেছি

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেছেন, মশা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আমরা অ্যাকশন প্ল্যান ঠিক করেছি। প্রতিটি অঞ্চলের জন্য ক্র্যাশ প্রোগ্রাম হাতে নিয়েছে ডিএনসিসি। আমরা পরীক্ষামূলক দেখতে চাই এই পদ্ধতিতে কী ফলাফল আসে, তারপর সব ঠিক করা হবে। ডিএনসিসির অঞ্চল-৫ এর আওতাধীন ৭টি ওয়ার্ডে বুধবার সকালে একযোগে মশা নিধনে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম চালু হয়। সেই কর্মসূচি পরিদর্শনে এসে সূচনা কমিউনিটি সেন্টারের সামনে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন। মেয়র বলেন, আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ মশককর্মীদের মনিটরিং করা। এজন্য আমরা বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালু করতে যাচ্ছি। আমাদের ১২০০ মশককর্মীদের মনিটরিং করার জন্য প্রথমবারের মতো বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালু করতে যাচ্ছি। এতে তারা সময়মতো আসছে কিনা? আসার পর কাজ করছে কিনা? সেটা দেখার জন্য প্রত্যেক মশককর্মীকে ট্র্যাকারের মাধ্যমে চিহ্নিত করব। এজন্য ট্র্যাকার পদ্ধতি চালু করা হচ্ছে। আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে সবকিছু মনিটরিং করা হবে। এই মনিটরিংটা আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ। মেয়র বলেন, সকালে লার্বিসাইডিং বিকেলে ফগিং। ফগিং ঠিক আছে, লার্ভিসাইডিং এর ওপর বেশি গুরুত্ব দিতে চাই। মশা যখন উড়ে যায় মশার তো কোন বাউন্ডারি থাকে না। সেজন্য লার্বিসাইডিংয়ের ওপর সব থেকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। এরপর মেয়র আতিকুল ইসলাম মোহাম্মদিয়া হাউজিং ও টিক্কাপাড়া প্রধান সড়ক হয়ে রামচন্দ্রপুর খাল পরিদর্শন করেন। প্রতিটি জায়গায় উপস্থিত থেকে মশককর্মীদের নির্দেশনা দিয়ে ফগিং ও লার্ভিসাইডিং করান মেয়র। এ সময় ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহা. আমিরুল ইসলাম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জোবায়দুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগ :

দুদকের ২ উপপরিচালক বরখাস্ত

মশা নিয়ন্ত্রণে অ্যাকশন প্ল্যান ঠিক করেছি

প্রকাশিত : ১২:০০:৫৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ মার্চ ২০২১

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেছেন, মশা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আমরা অ্যাকশন প্ল্যান ঠিক করেছি। প্রতিটি অঞ্চলের জন্য ক্র্যাশ প্রোগ্রাম হাতে নিয়েছে ডিএনসিসি। আমরা পরীক্ষামূলক দেখতে চাই এই পদ্ধতিতে কী ফলাফল আসে, তারপর সব ঠিক করা হবে। ডিএনসিসির অঞ্চল-৫ এর আওতাধীন ৭টি ওয়ার্ডে বুধবার সকালে একযোগে মশা নিধনে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম চালু হয়। সেই কর্মসূচি পরিদর্শনে এসে সূচনা কমিউনিটি সেন্টারের সামনে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন। মেয়র বলেন, আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ মশককর্মীদের মনিটরিং করা। এজন্য আমরা বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালু করতে যাচ্ছি। আমাদের ১২০০ মশককর্মীদের মনিটরিং করার জন্য প্রথমবারের মতো বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালু করতে যাচ্ছি। এতে তারা সময়মতো আসছে কিনা? আসার পর কাজ করছে কিনা? সেটা দেখার জন্য প্রত্যেক মশককর্মীকে ট্র্যাকারের মাধ্যমে চিহ্নিত করব। এজন্য ট্র্যাকার পদ্ধতি চালু করা হচ্ছে। আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে সবকিছু মনিটরিং করা হবে। এই মনিটরিংটা আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ। মেয়র বলেন, সকালে লার্বিসাইডিং বিকেলে ফগিং। ফগিং ঠিক আছে, লার্ভিসাইডিং এর ওপর বেশি গুরুত্ব দিতে চাই। মশা যখন উড়ে যায় মশার তো কোন বাউন্ডারি থাকে না। সেজন্য লার্বিসাইডিংয়ের ওপর সব থেকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। এরপর মেয়র আতিকুল ইসলাম মোহাম্মদিয়া হাউজিং ও টিক্কাপাড়া প্রধান সড়ক হয়ে রামচন্দ্রপুর খাল পরিদর্শন করেন। প্রতিটি জায়গায় উপস্থিত থেকে মশককর্মীদের নির্দেশনা দিয়ে ফগিং ও লার্ভিসাইডিং করান মেয়র। এ সময় ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহা. আমিরুল ইসলাম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জোবায়দুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।