০৫:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের ক্ষতি ৫ কোটি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তা-বের সময় জেলা পরিষদের প্রায় পাঁচ কোটি টাকা ক্ষতি সাধিত হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে।  রবিবার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শফিকুল আলম এ দাবি করেন।

শফিকুল আলম জানান, ২৬ মার্চ বিকেলে চার থেকে পাঁচ শ মাদরাসা ছাত্র জেলা পরিষদ ডাক বাংলোতে হানা দেয়। তারা ডাক বাংলোতে হামলার পাশাপাশি অগ্নিসংযোগ করে। এ সময় কর্তব্যরত তিনজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কোনো রকমে আত্মরক্ষা করেন। লাফিয়ে পড়ে আহত হন একজন শ্রমিক। আগুন নেভাতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ফোন করা হলেও তারা কর্ণপাত করেননি। যে কারণে রাত একটা বেজে যায় আগুন নেভাতে।

ডাকবাংলোতো যে ক্ষতি হয়েছে তা কাটিয়ে উঠতে ৪৯ লাখ টাকা দরকার পড়বে। এ ঘটনায় ৪ এপ্রিল মামলা দায়ের করা হয়।

এদিকে ২৮ মার্চ হেফাজতের হরতাল চলাকালে জেলা পরিষদ কার্যালয়ে তা-ব চালানো হয়। এ সময় লাফিয়ে পড়ে কিছুসংখ্যক কর্মচারী আহত হন। তা-বে সব মিলিয়ে প্রায় ৫ কোটি টাকার ক্ষতি হয়। এসব রক্ষণাবেক্ষণ কাজে প্রায় দুই কোটি টাকা প্রয়োজন।

এ সময় জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ঘটনার নিন্দা জানান। পাশাপাশি অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে বিচার দাবি করেন।

ট্যাগ :

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের ক্ষতি ৫ কোটি

প্রকাশিত : ১২:০১:২৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ এপ্রিল ২০২১

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তা-বের সময় জেলা পরিষদের প্রায় পাঁচ কোটি টাকা ক্ষতি সাধিত হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে।  রবিবার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শফিকুল আলম এ দাবি করেন।

শফিকুল আলম জানান, ২৬ মার্চ বিকেলে চার থেকে পাঁচ শ মাদরাসা ছাত্র জেলা পরিষদ ডাক বাংলোতে হানা দেয়। তারা ডাক বাংলোতে হামলার পাশাপাশি অগ্নিসংযোগ করে। এ সময় কর্তব্যরত তিনজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কোনো রকমে আত্মরক্ষা করেন। লাফিয়ে পড়ে আহত হন একজন শ্রমিক। আগুন নেভাতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ফোন করা হলেও তারা কর্ণপাত করেননি। যে কারণে রাত একটা বেজে যায় আগুন নেভাতে।

ডাকবাংলোতো যে ক্ষতি হয়েছে তা কাটিয়ে উঠতে ৪৯ লাখ টাকা দরকার পড়বে। এ ঘটনায় ৪ এপ্রিল মামলা দায়ের করা হয়।

এদিকে ২৮ মার্চ হেফাজতের হরতাল চলাকালে জেলা পরিষদ কার্যালয়ে তা-ব চালানো হয়। এ সময় লাফিয়ে পড়ে কিছুসংখ্যক কর্মচারী আহত হন। তা-বে সব মিলিয়ে প্রায় ৫ কোটি টাকার ক্ষতি হয়। এসব রক্ষণাবেক্ষণ কাজে প্রায় দুই কোটি টাকা প্রয়োজন।

এ সময় জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ঘটনার নিন্দা জানান। পাশাপাশি অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে বিচার দাবি করেন।