০৫:৫৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

দেশে সরকার ও আইন আছে, নিজের ইচ্ছা মতো চলার কোনো সুযোগ নেই-হানিফ

আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুল আলম হানিফ বলেছেন, আওয়ামী লীগ এই দেশের গণমানুষের দল। আওয়ামী লীগ নিয়মতান্ত্রিকভাবে তাদের সমাবেশ করছে।
বিএনপি জনসভা করার অনুমতি চেয়েছে, সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অনুমতি দিয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের যেখানে অনুমতি দিয়েছে, সেখানেই জনসভা করতে হবে, সেটাই করা উচিত।
দেশে সরকার ও আইন আছে। নিজের ইচ্ছা মতো চলার কোনো সুযোগ নেই।

শনিবার (৩ ডিসেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রাম মহানগরের পলোগ্রাউন্ড মাঠে প্রবেশ পথে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, রাষ্ট্রের যে কোনো আইন সকলকে অনুসরণ করতে হবে জানিয়ে হানিফ আরো বলেন, বিএনপি দেশের সরকার মানবে না, সংবিধান বা সরকারের আইন মানবে না, এরকম কোনো অধিকার সরকার কাউকে দেয়নি, রাষ্ট্র দেয়নি।

আ. লীগের এই নেতা বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যাওয়া নিয়ে বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে আতঙ্ক কাজ করেছে। কারণ একাত্তরের পরাজিত শক্তি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আত্মসমর্পণ করেছিল। ডিসেম্বর মাস, বিজয়ের মাস। বিএনপি এই মাসে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গিয়ে তাদের কলঙ্কের কালিমার কথা স্মরণ করতে চায় না।

আওয়ামী লীগের জনসভাকে ঘিরে সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে একটা আবেগ উচ্ছাস তৈরি হয়েছেজানিয়ে হানিফ বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘ ১০ বছর পর চট্টগ্রামের এই জনসভায় বক্তব্য রাখবেন। সেটা দেখার জন্য, জানার জন্য ও প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীর জন্য দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দিবেন। সেটার জন্য চট্টগ্রামবাসী অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। আমাদের বিশ্বাস, আগামীকালকের জনসভা শুধু এই পলোগ্রাউন্ডের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না। গোটা চট্টগ্রামের শহরেই সকল মানুষের উপস্থিততে জনসমুদ্রে রুপ নিবে।

এক প্রশ্নের জবাবে হানিফ বলেন, সকাল আটটা থেকে মহাসমাবেশ স্থলের দরজা খোলা থাকবে। আমাদের নেতাকর্মীদেরও সকাল আটটা থেকে মাঠে প্রবেশের জন্য সকল প্রস্তুতি আছে। আমরা আশাকরি দুপুর আড়াইটার মধ্যেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সভাস্থলে আসবেন এবং তিনটার মধ্যেই তিনি বক্তব্য শুরু করবেন।

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, আগামীকাল রোববার চট্টগ্রামের পলোগ্রাউন্ড মাঠে স্মরণকালের বৃহত্তম জনসভা। করোনা উত্তর এই জনসভা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চট্টগ্রামের মানুষ অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় রয়েছে। এই জনসভায় ১০ লাখের অধিক মানুষ সমবেত হবে। পলোগ্রাউন্ড ময়দান ছাপিয়ে এই জনসভা জনসমুদ্রে পরিণত হবে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহার উদ্দীন নাসিম, আব্দুর রহমান, দপ্তর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন প্রমুখ।

বিজনেস বাংলাদেশ/ bh

শরীয়তপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ আসলামের মামলা প্রত্যাহারের দাবি

দেশে সরকার ও আইন আছে, নিজের ইচ্ছা মতো চলার কোনো সুযোগ নেই-হানিফ

প্রকাশিত : ০৫:৪৩:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২২

আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুল আলম হানিফ বলেছেন, আওয়ামী লীগ এই দেশের গণমানুষের দল। আওয়ামী লীগ নিয়মতান্ত্রিকভাবে তাদের সমাবেশ করছে।
বিএনপি জনসভা করার অনুমতি চেয়েছে, সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অনুমতি দিয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের যেখানে অনুমতি দিয়েছে, সেখানেই জনসভা করতে হবে, সেটাই করা উচিত।
দেশে সরকার ও আইন আছে। নিজের ইচ্ছা মতো চলার কোনো সুযোগ নেই।

শনিবার (৩ ডিসেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রাম মহানগরের পলোগ্রাউন্ড মাঠে প্রবেশ পথে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, রাষ্ট্রের যে কোনো আইন সকলকে অনুসরণ করতে হবে জানিয়ে হানিফ আরো বলেন, বিএনপি দেশের সরকার মানবে না, সংবিধান বা সরকারের আইন মানবে না, এরকম কোনো অধিকার সরকার কাউকে দেয়নি, রাষ্ট্র দেয়নি।

আ. লীগের এই নেতা বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যাওয়া নিয়ে বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে আতঙ্ক কাজ করেছে। কারণ একাত্তরের পরাজিত শক্তি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আত্মসমর্পণ করেছিল। ডিসেম্বর মাস, বিজয়ের মাস। বিএনপি এই মাসে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গিয়ে তাদের কলঙ্কের কালিমার কথা স্মরণ করতে চায় না।

আওয়ামী লীগের জনসভাকে ঘিরে সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে একটা আবেগ উচ্ছাস তৈরি হয়েছেজানিয়ে হানিফ বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘ ১০ বছর পর চট্টগ্রামের এই জনসভায় বক্তব্য রাখবেন। সেটা দেখার জন্য, জানার জন্য ও প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীর জন্য দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দিবেন। সেটার জন্য চট্টগ্রামবাসী অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। আমাদের বিশ্বাস, আগামীকালকের জনসভা শুধু এই পলোগ্রাউন্ডের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না। গোটা চট্টগ্রামের শহরেই সকল মানুষের উপস্থিততে জনসমুদ্রে রুপ নিবে।

এক প্রশ্নের জবাবে হানিফ বলেন, সকাল আটটা থেকে মহাসমাবেশ স্থলের দরজা খোলা থাকবে। আমাদের নেতাকর্মীদেরও সকাল আটটা থেকে মাঠে প্রবেশের জন্য সকল প্রস্তুতি আছে। আমরা আশাকরি দুপুর আড়াইটার মধ্যেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সভাস্থলে আসবেন এবং তিনটার মধ্যেই তিনি বক্তব্য শুরু করবেন।

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, আগামীকাল রোববার চট্টগ্রামের পলোগ্রাউন্ড মাঠে স্মরণকালের বৃহত্তম জনসভা। করোনা উত্তর এই জনসভা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চট্টগ্রামের মানুষ অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় রয়েছে। এই জনসভায় ১০ লাখের অধিক মানুষ সমবেত হবে। পলোগ্রাউন্ড ময়দান ছাপিয়ে এই জনসভা জনসমুদ্রে পরিণত হবে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহার উদ্দীন নাসিম, আব্দুর রহমান, দপ্তর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন প্রমুখ।

বিজনেস বাংলাদেশ/ bh