০১:১৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৫ জুলাই ২০২৪

জান্তার বিমান হামলা,মিয়ানমারে স্কুলে চার শিশু নিহত

মিয়ানমারের কারেনি (কায়া) প্রদেশের একটি স্কুলে বিমান হামলা চালিয়েছে জান্তা বাহিনী। এতে কমপক্ষে চার শিশু নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও ১০ জনেরও বেশি মানুষ।

সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) প্রত্যন্ত গ্রাম ডাউসিইতে এই হামলা চালানো হয় বলে মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতী জানিয়েছে।

স্থানীয় একজন স্বেচ্ছাসেবক ইরাবতিকে জানিয়েছেন, সোমবার সকাল ১০টার দিকে ডাউসিই গ্রামের একটি স্কুলভবন লক্ষ্য করে দুটি যুদ্ধবিমান দুটি বোমা হামলা চালায়।

ওই স্বেচ্ছাসেবক বলেন, ওই এলাকায় জান্তা বাহিনী ও প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে কোনও সংঘর্ষ না হওয়া সত্ত্বেও এই হামলা চালানো হয়েছে।

তিনি আরও বলেছেন, হামলার শিকার স্কুলটিতে কিন্ডারগার্টেন থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের পড়ানো হয়। জান্তা বাহিনীর বিমান হামলা এবং গোলাবর্ষণ থেকে সুরক্ষার জন্য স্কুল কম্পাউন্ডে বোমা আশ্রয়কেন্দ্র রয়েছে। কিন্তু হামলাটি হঠাৎ করেই হয় এবং এই কারণে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার সুযোগ পায়নি শিশুরা। বোমা হামলায় বিদ্যালয়ের ৯০ শতাংশ ভবন ধ্বংস হয়ে গেছে এবং হামলায় আহত অনেক শিশুর অবস্থা গুরুতর।

ইরাবতীর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুদ্ধের কারণে অন্য এলাকা থেকে বাস্তুচ্যুত লোকরা এই ডাউসিই গ্রামে আশ্রয় নিয়েছিল এবং গ্রামের এই স্কুলে স্থানীয় ও বাস্তুচ্যুত উভয় শিশুরাই পড়াশোনা করত। এছাড়া জান্তা বাহিনীর যুদ্ধবিমানগুলো পার্শ্ববর্তী আরেকটি গ্রামেও বোমাবর্ষণ করেছে। তবে সেই হামলায় হতাহতের পরিসংখ্যান এখনও জানা যায়নি।

বিজনেস বাংলাদেশ/DS

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা ‍দিয়েছে কোটা আন্দোলনকারীরা

জান্তার বিমান হামলা,মিয়ানমারে স্কুলে চার শিশু নিহত

প্রকাশিত : ০১:১৯:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

মিয়ানমারের কারেনি (কায়া) প্রদেশের একটি স্কুলে বিমান হামলা চালিয়েছে জান্তা বাহিনী। এতে কমপক্ষে চার শিশু নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও ১০ জনেরও বেশি মানুষ।

সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) প্রত্যন্ত গ্রাম ডাউসিইতে এই হামলা চালানো হয় বলে মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতী জানিয়েছে।

স্থানীয় একজন স্বেচ্ছাসেবক ইরাবতিকে জানিয়েছেন, সোমবার সকাল ১০টার দিকে ডাউসিই গ্রামের একটি স্কুলভবন লক্ষ্য করে দুটি যুদ্ধবিমান দুটি বোমা হামলা চালায়।

ওই স্বেচ্ছাসেবক বলেন, ওই এলাকায় জান্তা বাহিনী ও প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে কোনও সংঘর্ষ না হওয়া সত্ত্বেও এই হামলা চালানো হয়েছে।

তিনি আরও বলেছেন, হামলার শিকার স্কুলটিতে কিন্ডারগার্টেন থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের পড়ানো হয়। জান্তা বাহিনীর বিমান হামলা এবং গোলাবর্ষণ থেকে সুরক্ষার জন্য স্কুল কম্পাউন্ডে বোমা আশ্রয়কেন্দ্র রয়েছে। কিন্তু হামলাটি হঠাৎ করেই হয় এবং এই কারণে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার সুযোগ পায়নি শিশুরা। বোমা হামলায় বিদ্যালয়ের ৯০ শতাংশ ভবন ধ্বংস হয়ে গেছে এবং হামলায় আহত অনেক শিশুর অবস্থা গুরুতর।

ইরাবতীর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুদ্ধের কারণে অন্য এলাকা থেকে বাস্তুচ্যুত লোকরা এই ডাউসিই গ্রামে আশ্রয় নিয়েছিল এবং গ্রামের এই স্কুলে স্থানীয় ও বাস্তুচ্যুত উভয় শিশুরাই পড়াশোনা করত। এছাড়া জান্তা বাহিনীর যুদ্ধবিমানগুলো পার্শ্ববর্তী আরেকটি গ্রামেও বোমাবর্ষণ করেছে। তবে সেই হামলায় হতাহতের পরিসংখ্যান এখনও জানা যায়নি।

বিজনেস বাংলাদেশ/DS