০৪:৩৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৫ জুলাই ২০২৪

মির্জা ফখরুলের জামিন চেয়ে আবেদন

প্রধান বিচারপতির বাসভবনে ভাঙচুরের অভিযোগে রাজধানীর রমনা থানায় দায়ের করা মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের জামিন আবেদন করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আছাদুজ্জামানের আদালতে তার জামিন আবেদন করা হয়। মির্জা ফখরুলের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ এ জামিন আবেদন করেন। কবে এ বিষয়ে শুনানি হবে তার দিন এখনো নির্ধারণ হয়নি বলে জানান তিনি।

রোববার (২৯ অক্টোবর) রাতে ফখরুলকে ডিবি অফিস থেকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করা হয়। এসময় তাকে মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা। অন্যদিকে ফখরুলের জামিন চেয়ে আবেদন করেন তার আইনজীবী।

উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট শফি উদ্দিন জামিন নামঞ্জুর করে ফখরুলকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এদিন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে তার গুলশানের বাসা থেকে পুলিশ গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ।

শনিবার (২৮ অক্টোবর) বিএনপির মহাসমাবেশ শুরুর আগে প্রধান বিচারপতির বাসভবনের সামনে বিএনপির নেতাকর্মীরা গাছের ডাল ভেঙে ও হাতের লাঠি দিয়ে নামফলক, গেটে হামলা চালায়। তারা ভেতরে ইট-পাটকেল ছুড়তে থাকে। এ ঘটনায় মির্জা ফখরুলসহ ৫৯ বিএনপির নেতার বিরুদ্ধে রমনা থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।

ফখরুল ছাড়াও এ মামলার উল্লেখযোগ্য আসামি হলেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, আব্দুল আওয়াল মিন্টু, আহমেদ খান, অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, নিতাই রায় চৌধুরী, শামসুজ্জামান দুদু, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, ভিপি জয়নাল, মহানগর উত্তর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক ফরহাদ হালিম ডোনার ও সদস্য সচিব আমিনুল হক।

বিজনেস বাংলাদেশ/একে

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা ‍দিয়েছে কোটা আন্দোলনকারীরা

মির্জা ফখরুলের জামিন চেয়ে আবেদন

প্রকাশিত : ০১:২৫:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ নভেম্বর ২০২৩

প্রধান বিচারপতির বাসভবনে ভাঙচুরের অভিযোগে রাজধানীর রমনা থানায় দায়ের করা মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের জামিন আবেদন করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আছাদুজ্জামানের আদালতে তার জামিন আবেদন করা হয়। মির্জা ফখরুলের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ এ জামিন আবেদন করেন। কবে এ বিষয়ে শুনানি হবে তার দিন এখনো নির্ধারণ হয়নি বলে জানান তিনি।

রোববার (২৯ অক্টোবর) রাতে ফখরুলকে ডিবি অফিস থেকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করা হয়। এসময় তাকে মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা। অন্যদিকে ফখরুলের জামিন চেয়ে আবেদন করেন তার আইনজীবী।

উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট শফি উদ্দিন জামিন নামঞ্জুর করে ফখরুলকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এদিন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে তার গুলশানের বাসা থেকে পুলিশ গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ।

শনিবার (২৮ অক্টোবর) বিএনপির মহাসমাবেশ শুরুর আগে প্রধান বিচারপতির বাসভবনের সামনে বিএনপির নেতাকর্মীরা গাছের ডাল ভেঙে ও হাতের লাঠি দিয়ে নামফলক, গেটে হামলা চালায়। তারা ভেতরে ইট-পাটকেল ছুড়তে থাকে। এ ঘটনায় মির্জা ফখরুলসহ ৫৯ বিএনপির নেতার বিরুদ্ধে রমনা থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।

ফখরুল ছাড়াও এ মামলার উল্লেখযোগ্য আসামি হলেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, আব্দুল আওয়াল মিন্টু, আহমেদ খান, অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, নিতাই রায় চৌধুরী, শামসুজ্জামান দুদু, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, ভিপি জয়নাল, মহানগর উত্তর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক ফরহাদ হালিম ডোনার ও সদস্য সচিব আমিনুল হক।

বিজনেস বাংলাদেশ/একে