১০:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

গাজীপুরে লকডাউনের ৪৮ অথবা ৭২ ঘণ্টা আগে জানিয়ে দেওয়া হবে

গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন, গাজীপুর মহানগরীতে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত এলাকা সমূহ চিহ্নিত করা হচ্ছে। কোনো ওয়ার্ডের কোন এলাকায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা কত তা স্বাস্থ্য বিভাগের লোকজনদের নিয়ে বিশ্লেষণ করা হচ্ছে।
সিটি মেয়র বলেন, লকডাউন করার আগে স্থানীয় কাউন্সিলর, জন প্রতিনিধি, সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগ, পুলিশ, সেনাবাহিনী ও সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
গাজীপুর সিটিতে কোথাও লকডাউন করা হলে তা ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টা আগে এলাকাবাসীকে মাইকিং করে ও বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে তা জানিয়ে দেয়া হবে।
তিনি আরো বলেন, লকডাউনের কথা বলে কোনো ব্যবসায়ী যেন নিত্যপণ্য মজুদ ও দাম বৃদ্ধি না করেন সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।
জনগণের মতামতকে প্রধান্য দিয়ে কাজ করে যাবো। তিনি নগরবাসীকে ধৈর্য্য ধারণ করে স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলার আহবান জানান।
নগরবাসীকে সুস্থ ও নিরাপদ রাখতে জনগণের স্বার্থে যা যা করা দরকার সবাইকে সঙ্গে নিয়ে তা করা হবে। তিনি শুক্রবার বিকেলে এক ভিডিও বার্তায় নগরবাসীর প্রতি এ আহবান জানান।
মেয়র জাহাঙ্গীর আলম নগরবাসীকে স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলার আহবান জানিয়ে বলেন, প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাইরে যাবেন না। সবাই সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলাচল করুন। আতংকিত হবেন না। ধৈর্য্য ধরে পরিস্থিতির মোকাবিলা করুন।
তিনি বলেন, গাজীপুরে ২২ লাখ পোশাক শ্রমিক কাজ করে। তাদের নিরাপত্তা ও দেখতে হবে। গার্মেন্টস শিল্পের আন্তর্জাতিক বাজার যেন নষ্ট না হয়ে যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
মেয়র বলেন, গাজীপুরে যে হারে করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে সবাইকে স্বাস্থ্য সেবা দিতে এত হাসপাতালের সুবিধা আমাদের নেই।
তাই আসুন আমারা একে অপরকে সহযোগিতা করি। সবাই সরকারের দেয়া স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলি, একে অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল হই। নিজে এবং নিজের পরিবারকে সুস্থ রাখি, নগরবাসীকে সুস্থ রাখি এবং ধৈর্য্য ও সাহসের সঙ্গে পরিস্থিতির মোকাবিলা করি।
জনপ্রিয়

একজন ব্যবসায়ী বান্ধব নেতা ওয়াহিদুল হাসান দিপু

গাজীপুরে লকডাউনের ৪৮ অথবা ৭২ ঘণ্টা আগে জানিয়ে দেওয়া হবে

প্রকাশিত : ০৩:১৬:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ জুন ২০২০
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন, গাজীপুর মহানগরীতে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত এলাকা সমূহ চিহ্নিত করা হচ্ছে। কোনো ওয়ার্ডের কোন এলাকায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা কত তা স্বাস্থ্য বিভাগের লোকজনদের নিয়ে বিশ্লেষণ করা হচ্ছে।
সিটি মেয়র বলেন, লকডাউন করার আগে স্থানীয় কাউন্সিলর, জন প্রতিনিধি, সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগ, পুলিশ, সেনাবাহিনী ও সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
গাজীপুর সিটিতে কোথাও লকডাউন করা হলে তা ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টা আগে এলাকাবাসীকে মাইকিং করে ও বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে তা জানিয়ে দেয়া হবে।
তিনি আরো বলেন, লকডাউনের কথা বলে কোনো ব্যবসায়ী যেন নিত্যপণ্য মজুদ ও দাম বৃদ্ধি না করেন সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।
জনগণের মতামতকে প্রধান্য দিয়ে কাজ করে যাবো। তিনি নগরবাসীকে ধৈর্য্য ধারণ করে স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলার আহবান জানান।
নগরবাসীকে সুস্থ ও নিরাপদ রাখতে জনগণের স্বার্থে যা যা করা দরকার সবাইকে সঙ্গে নিয়ে তা করা হবে। তিনি শুক্রবার বিকেলে এক ভিডিও বার্তায় নগরবাসীর প্রতি এ আহবান জানান।
মেয়র জাহাঙ্গীর আলম নগরবাসীকে স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলার আহবান জানিয়ে বলেন, প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাইরে যাবেন না। সবাই সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলাচল করুন। আতংকিত হবেন না। ধৈর্য্য ধরে পরিস্থিতির মোকাবিলা করুন।
তিনি বলেন, গাজীপুরে ২২ লাখ পোশাক শ্রমিক কাজ করে। তাদের নিরাপত্তা ও দেখতে হবে। গার্মেন্টস শিল্পের আন্তর্জাতিক বাজার যেন নষ্ট না হয়ে যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
মেয়র বলেন, গাজীপুরে যে হারে করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে সবাইকে স্বাস্থ্য সেবা দিতে এত হাসপাতালের সুবিধা আমাদের নেই।
তাই আসুন আমারা একে অপরকে সহযোগিতা করি। সবাই সরকারের দেয়া স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলি, একে অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল হই। নিজে এবং নিজের পরিবারকে সুস্থ রাখি, নগরবাসীকে সুস্থ রাখি এবং ধৈর্য্য ও সাহসের সঙ্গে পরিস্থিতির মোকাবিলা করি।