০৮:২৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

শীতের সবজিতে ভরপুর বাজার

হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জের বাজারগুলো শীতের সবজিতে ভরপুর হয়ে গেছে। বিভিন্ন প্রকার শীতকালীন সবজিতে বাজারগুলো যেন সেজেছে এক রঙিন সাজে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এলাকায় সবজির উৎপাদন এবং সরবরাহ বেশি থাকায় সকল প্রকার সবজির মূল্য সাধারণ ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যেই রয়েছে। কয়েক দিন ধরে শীত কিছুটা কম অনুভূত হলেও শীতের সবজির ফলন আশাতীত হয়েছে। এলাকায় সবজির ফলন ভালো হওয়ায় বাজারে শীতকালীন সবজির মূল্য কমতে শুরু করেছে। উপজেলার বেশ কয়েকটি বাজার সরজমিনে ঘুরে এবং ক্রেতা বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বর্তমানে বাজারের চাহিদা অনুযায়ী সব ধরনের সবজির সরবরাহ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। পৌর এলাকার দাউদনগর বাজারে কাঁচামালের মূল্য সপ্তাহের ব্যবধানে অনেক কমেছে। বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ৭০-৮০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। খুচরা বাজারে ডায়মন্ড নতুন আলু ২০ টাকা, বাঁধাকপি ১০ টাকা, ফুলকপি ১৫ টাকা, শীম ৪০ টাকা, করলা ৫০-৬০ টাকা পেঁয়াজ দেশি ৩০-৩৫ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে। পেঁপে প্রতি কেজি ৪০ টাকা, দেশি টমেটো ২০ টাকা, মূলা ২০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়াও গাজর ৫০ টাকা, বেগুন ৩০ টাকা, কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। লালশাক ২০ টাকা, পুঁই শাক ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
এ বাজারের খুচরা বিক্রেতা সোহেল মিয়া জানান, এলাকায় সবজি উৎপাদন ও সরবরাহ বেশি। যে কারণে প্রতিদিন সবজির দাম হ্রাস পাচ্ছে। সরবরাহ ও আমদানি কমে গেলে সবজির বাজারদর বাড়তে পারে। এখন সবজির মূল্য সকলেরই নাগালের মধ্যে রয়েছে।
শায়েস্তাগঞ্জ ড্রাইভার বাজারের সবজি বিক্রেতা আলী আহম্মদ বলেন, এখন এলাকার উৎপাদিত সবজি বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছে। এর পরও সবজির দাম কয়েক সপ্তাহ ধরেই কমতির দিকে। সব শ্রেণির মানুষই এখন শীতকালীন সবজি কিনে খেতে পারছেন।
বাজারে আসা ক্রেতা কামাল হোসেন জানান, এখন শীতের সবজির মূল্য নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের মধ্যে রয়েছে। আমরা চাই পুরো শীতকাল জুড়েই শীতের সবজির মূল্য এমন থাকুক।

ট্যাগ :

৩০ নভেম্বরের মধ্যে সব কর্মচারীকে সম্পদের হিসাব দিতে হবে 

শীতের সবজিতে ভরপুর বাজার

প্রকাশিত : ১২:০০:১৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২১

হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জের বাজারগুলো শীতের সবজিতে ভরপুর হয়ে গেছে। বিভিন্ন প্রকার শীতকালীন সবজিতে বাজারগুলো যেন সেজেছে এক রঙিন সাজে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এলাকায় সবজির উৎপাদন এবং সরবরাহ বেশি থাকায় সকল প্রকার সবজির মূল্য সাধারণ ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যেই রয়েছে। কয়েক দিন ধরে শীত কিছুটা কম অনুভূত হলেও শীতের সবজির ফলন আশাতীত হয়েছে। এলাকায় সবজির ফলন ভালো হওয়ায় বাজারে শীতকালীন সবজির মূল্য কমতে শুরু করেছে। উপজেলার বেশ কয়েকটি বাজার সরজমিনে ঘুরে এবং ক্রেতা বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বর্তমানে বাজারের চাহিদা অনুযায়ী সব ধরনের সবজির সরবরাহ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। পৌর এলাকার দাউদনগর বাজারে কাঁচামালের মূল্য সপ্তাহের ব্যবধানে অনেক কমেছে। বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ৭০-৮০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। খুচরা বাজারে ডায়মন্ড নতুন আলু ২০ টাকা, বাঁধাকপি ১০ টাকা, ফুলকপি ১৫ টাকা, শীম ৪০ টাকা, করলা ৫০-৬০ টাকা পেঁয়াজ দেশি ৩০-৩৫ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে। পেঁপে প্রতি কেজি ৪০ টাকা, দেশি টমেটো ২০ টাকা, মূলা ২০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়াও গাজর ৫০ টাকা, বেগুন ৩০ টাকা, কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। লালশাক ২০ টাকা, পুঁই শাক ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
এ বাজারের খুচরা বিক্রেতা সোহেল মিয়া জানান, এলাকায় সবজি উৎপাদন ও সরবরাহ বেশি। যে কারণে প্রতিদিন সবজির দাম হ্রাস পাচ্ছে। সরবরাহ ও আমদানি কমে গেলে সবজির বাজারদর বাড়তে পারে। এখন সবজির মূল্য সকলেরই নাগালের মধ্যে রয়েছে।
শায়েস্তাগঞ্জ ড্রাইভার বাজারের সবজি বিক্রেতা আলী আহম্মদ বলেন, এখন এলাকার উৎপাদিত সবজি বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছে। এর পরও সবজির দাম কয়েক সপ্তাহ ধরেই কমতির দিকে। সব শ্রেণির মানুষই এখন শীতকালীন সবজি কিনে খেতে পারছেন।
বাজারে আসা ক্রেতা কামাল হোসেন জানান, এখন শীতের সবজির মূল্য নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের মধ্যে রয়েছে। আমরা চাই পুরো শীতকাল জুড়েই শীতের সবজির মূল্য এমন থাকুক।