০৮:২০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে মানবাধিকারের সবক নিতে হয়, এটা দুর্ভাগ্যের

ফিলস্তিনের পক্ষে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আন্দোলনরতদের গ্রেপ্তারের প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তাদের (যুক্তরাষ্ট্র) কাছ থেকে মানবাধিকারের কথা শুনতে হয়, সবক নিতে হয়, এটাই হচ্ছে সত্যিকারের দুর্ভাগ্যের।

থাইল্যান্ড সফরের বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে একজন সাংবাদিকের করা প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন সরকারপ্রধান।

ফিলিস্তিনের পক্ষে বাংলাদেশের দৃঢ় অবস্থানের কথা পুনর্ব্যক্ত করে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা সবসময় ফিলিস্তিনের পক্ষে আছি। আমি যেখানে যাই সেখানে আমার কথা আমি বলব। কারণ যেভাবে গণহত্যা চলছে, এটা অমানবিক।

বক্তব্যে ফিলস্তিনের পক্ষে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আন্দোলনরতদের গ্রেপ্তার ইস্যুতে সরকারপ্রধান বলেন, সবচেয়ে বড় কথা আজকে ৯০০ শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে প্রফেসর গ্রেপ্তার হয়েছেন আন্দোলন করার জন্য। এটা একমাত্র আমেরিকায়… আর এটা নাকি গণতন্ত্রের একটা অংশ, সেটাও আমাদের শুনতে হয়। একজন প্রফেসরকে কীভাবে মাটিতে ফেলে গ্রেপ্তার করা হলো।

মার্কিন পুলিশের আচরণের সঙ্গে দেশের পরিস্থিতির তুলনা টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০২৩ সালে ২৮ অক্টোবর আমি পুলিশদের ধৈর্য ধরতে বলেছিলাম। অথচ ধৈর্য ধরতে গিয়ে তাদেরই মার খেতে হয়েছে। তাদের হাসপাতালে আক্রমণ করা হয়েছে, গাড়ি পোড়ানো হয়েছে। তো আমার ধারণা আমাদের পুলিশ এখন আমেরিকান স্টাইলে আন্দোলন দমানোর ব্যবস্থাটা চাইলে গ্রহণ করতে পারে।

বিজনেস বাংলাদেশ/একে

শরীয়তপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ আসলামের মামলা প্রত্যাহারের দাবি

যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে মানবাধিকারের সবক নিতে হয়, এটা দুর্ভাগ্যের

প্রকাশিত : ০২:৫২:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ মে ২০২৪

ফিলস্তিনের পক্ষে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আন্দোলনরতদের গ্রেপ্তারের প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তাদের (যুক্তরাষ্ট্র) কাছ থেকে মানবাধিকারের কথা শুনতে হয়, সবক নিতে হয়, এটাই হচ্ছে সত্যিকারের দুর্ভাগ্যের।

থাইল্যান্ড সফরের বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে একজন সাংবাদিকের করা প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন সরকারপ্রধান।

ফিলিস্তিনের পক্ষে বাংলাদেশের দৃঢ় অবস্থানের কথা পুনর্ব্যক্ত করে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা সবসময় ফিলিস্তিনের পক্ষে আছি। আমি যেখানে যাই সেখানে আমার কথা আমি বলব। কারণ যেভাবে গণহত্যা চলছে, এটা অমানবিক।

বক্তব্যে ফিলস্তিনের পক্ষে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আন্দোলনরতদের গ্রেপ্তার ইস্যুতে সরকারপ্রধান বলেন, সবচেয়ে বড় কথা আজকে ৯০০ শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে প্রফেসর গ্রেপ্তার হয়েছেন আন্দোলন করার জন্য। এটা একমাত্র আমেরিকায়… আর এটা নাকি গণতন্ত্রের একটা অংশ, সেটাও আমাদের শুনতে হয়। একজন প্রফেসরকে কীভাবে মাটিতে ফেলে গ্রেপ্তার করা হলো।

মার্কিন পুলিশের আচরণের সঙ্গে দেশের পরিস্থিতির তুলনা টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০২৩ সালে ২৮ অক্টোবর আমি পুলিশদের ধৈর্য ধরতে বলেছিলাম। অথচ ধৈর্য ধরতে গিয়ে তাদেরই মার খেতে হয়েছে। তাদের হাসপাতালে আক্রমণ করা হয়েছে, গাড়ি পোড়ানো হয়েছে। তো আমার ধারণা আমাদের পুলিশ এখন আমেরিকান স্টাইলে আন্দোলন দমানোর ব্যবস্থাটা চাইলে গ্রহণ করতে পারে।

বিজনেস বাংলাদেশ/একে